অনলাইন প্রতিবেদক, ২৭ এপ্রিল ২০১৩:
কেসং থেকে সকল শ্রমিক প্রত্যাহার করে নিবে দক্ষিণ কোরিয়া। এর মাধ্যমে উত্তর দক্ষিণের বাণিজ্যিক সম্পর্কের শেষ পথটাও বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। দক্ষিণ কোরিয়া কেসং এর ব্যাপারে আলোচনার জন্য দুই দফা প্রস্তাব দেয় উত্তর কোরিয়াকে। উত্তর কোরিয়ার আলোচনায় না যাওয়ার অনড় অবস্থানের কারণে দক্ষিণ কোরিয়া এই সিদ্ধান্ত নিল। প্রেসিডেন্ট পার্ক এক উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সাথে বৈঠক শেষে একত্রীকরণ (ইউনিফিকেশন) মন্ত্রী রিও সরকারের এই সিদ্ধান্তের কথা জানান।
কেসং থেকে সকল শ্রমিক প্রত্যাহার করে নিবে দক্ষিণ কোরিয়া। এর মাধ্যমে উত্তর দক্ষিণের বাণিজ্যিক সম্পর্কের শেষ পথটাও বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। দক্ষিণ কোরিয়া কেসং এর ব্যাপারে আলোচনার জন্য দুই দফা প্রস্তাব দেয় উত্তর কোরিয়াকে। উত্তর কোরিয়ার আলোচনায় না যাওয়ার অনড় অবস্থানের কারণে দক্ষিণ কোরিয়া এই সিদ্ধান্ত নিল। প্রেসিডেন্ট পার্ক এক উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সাথে বৈঠক শেষে একত্রীকরণ (ইউনিফিকেশন) মন্ত্রী রিও সরকারের এই সিদ্ধান্তের কথা জানান।
এখনো কেসং এ ১৭৫ জন কোরিয়ান অবস্থান করছে যারা খুব শীঘ্রই দক্ষিণ কোরিয়ায় ফেরত আসবে। সরকার কেসং এ ক্ষতিগ্রস্থ সব কোম্পানীকে আর্থিক সহায়তা দিবে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রী রিও। তিনি বলেন “ ক্ষতিগ্রস্থ কোম্পানীগুলো ব্যবসা পরিচালনার জন্য সরকার সাবিসিডি দিবে। তবে কোম্পানীগুলো সরকারের সিদ্ধান্তে হতাশা প্রকাশ করেছে। তারা সরকারকে সিদ্ধান্ত পূনর্বিবেচনা করার কথা জানিয়েছে।
উল্লেখ্য, কেসং ইন্ডাস্ট্রিয়াল কমপ্লেক্স ২০০৪ সালে দক্ষিণ কোরিয়া এবং উত্তর কোরিয়ার মধ্যে সম্পর্ক উন্নয়নের লক্ষ্যে দুই দেশের ঐক্যমত্যের ভিত্তিতে স্থাপন করা হয়। বর্তমানে ১২৩টি দক্ষিণ কোরিয়ান কোম্পানী প্রায় ৫৫৭ বিলিয়ন উওন বিনিয়োগ করেছে। ঐসব কারখানাই ৫৪ হাজার উত্তর কোরিয়ার শ্রমিক কাজ করছিল।আড়াই থেকে তিন লাখ লোকের বসবাস কেসং এলাকায়।