Search
Close this search box.
Search
Close this search box.

টিএসসি’র উত্ত্যক্তকারীর ছবি নিয়ে গণমাধ্যমে বিভ্রান্তি

eve teaser

পয়লা বৈশাখে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসে ছাত্রী ‍উত্ত্যক্তকারী ছাত্রলীগকর্মী নাজমুলেরগণধোলাইয়ের শিকার হওয়ার ছবি নিয়ে বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে।

chardike-ad

কয়েকটি গণমাধ্যমে ছবিটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছবি হিসেবে প্রকাশিত হয়েছে। ফলে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা বিব্রতকর পরিস্থিতির মধ্যে পড়েছেন। বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকেও ব্যাপক সমালোচনা চলছে।

নাজমুলকে গণধোলাই দেওয়া জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েক শিক্ষার্থী নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে তরুণীদের লাঞ্ছিত করার ঘটনায় হাইকোর্ট রুল জারি করেছেন। পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ফুটেজ সংগ্রহ করছে। এ পরিস্থিতিতে বিভিন্ন গণমাধ্যমে আমাদের ছবি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছবি হিসেবে চালিয়ে দেওয়ায় আমরা উল্টো ঝুঁকির মধ্যে পড়েছি।

2_2পয়লা বৈশাখে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসে ছাত্রী ‍উত্ত্যক্তকারী ছাত্রলীগকর্মী নাজমুলের গণধোলাইয়ের শিকার হওয়ার ছবি নিয়ে বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে।

কয়েকটি গণমাধ্যমে ছবিটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছবি হিসেবে প্রকাশিত হয়েছে। ফলে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা বিব্রতকর পরিস্থিতির মধ্যে পড়েছেন। বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকেও ব্যাপক সমালোচনা চলছে।

নাজমুলকে গণধোলাই দেওয়া জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েক শিক্ষার্থী নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে তরুণীদের লাঞ্ছিত করার ঘটনায় হাইকোর্ট রুল জারি করেছেন। পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ফুটেজ সংগ্রহ করছে। এ পরিস্থিতিতে বিভিন্ন গণমাধ্যমে আমাদের ছবি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছবি হিসেবে চালিয়ে দেওয়ায় আমরা উল্টো ঝুঁকির মধ্যে পড়েছি।

3_2অনেক গণমাধ্যম আবার গণধোলাইয়ের শিকার উত্ত্যক্তকারী ছাত্রলীগকর্মীকে তরুণী মনে করে ছবিতে সাদা বর্ডার দিয়ে প্রকাশ করেছে।

প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার বিকেলে বর্ষবরণ অনুষ্ঠান থেকে ফেরার পথে রাজধানীর চানখারপুলে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উত্তরণ বাসে ছাত্রীদের উত্ত্যক্ত করে সাধারণ শিক্ষার্থীদের গণধোলাইয়ের শিকার হন বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগকর্মী নাজমুল। ওই সময় উত্তরণ বাসের পেছনে থাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনির্বাণ বাসে অবস্থান করছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই সাংবাদিক রোহান ও কাজী নাফিয়া রহমান। রোহান গণধোলাইয়ের ছবিটি ক্যামেরাবন্দী করলে নাজমুল, আলাউদ্দিন ও চঞ্চলসহ কয়েক ছাত্রলীগকর্মী রোহানকে লাঞ্ছিত করে তার ক্যামেরা থেকে ছবিগুলো ডিলেট করে দিতে বাধ্য করেন। পরে তিনি সফটওয়্যার ব্যবহার করে ছবিগুলো ফিরে পান। যা পরবর্তী সময়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়।

সুত্রঃ (প্রিয়.কম)