Search
Close this search box.
Search
Close this search box.

চট্টগ্রাম পাসপোর্ট অফিসের যত কীর্তি

ctg-passport-officeপাসপোর্টের ফরমের ওপর কোড দিয়ে আবেদনকারীকে মূল অফিসে পাঠায় দালালরা। সেই চিহ্ন না থাকলে পাসপোর্ট তৈরির কাজে শুরু হয় টালবাহানা। একসময় দালাল ধরে অথবা অতিরিক্ত টাকা দিয়ে সারতে হয় পাসপোর্ট তৈরির কাজ। এভাবে চট্টগ্রাম বিভাগীয় ও আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে দালালদের কাছে জিম্মি হয়ে পড়েছে সাধারণ মানুষ। তবে বিষয়টি মানতে নারাজ কর্তৃপক্ষ।

ফরম পূরণে নেয়া হয় কিছু টাকা। আর একটি পাসপোর্ট করতে লাগে ৮ থেকে ১০ দিন। এই হলো চট্টগ্রাম পাসপোর্ট অফিসের দালালদের কর্মকাণ্ড।

chardike-ad

মুনছড়াবাদ বিভাগীয় পাসপোর্ট অফিসের কর্মকর্তা আর দালালদের আছে ‘পরিচিতি কোড’। যার মাধ্যমে দালালরা একজন আবেদনকারীকে পাঠান নিজ লবিংয়ের কর্মকর্তার কাছে। আর তা না হলে, ফরমে নানা ভুল ধরিয়ে, দিনের পর দিন পিছিয়ে দেয়া হয় কাজ। তবে ঘুষ দেয়া হলে পাল্টে যায় আচর-আচরণও। মুহূর্তেই মেলে সমাধান।

তবে অভিযোগ অস্বীকার করেছে বিভাগীয় পাসপোর্ট অফিস।

এদিকে চট্টগ্রাম নগরীর কাতালগঞ্জ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে প্রশাসনের চোখের সামনেই বসে দালালের হাট। কিন্তু আবেদনকারীদের অজ্ঞতায় ঝামেলা পোহাতে হয় বলে পাল্টা অভিযোগ করলেন উপ পরিচালক। বললেন, সাধারণ মানুষ সরাসরি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করলে এ অসুবিধা এড়াতে পারবেন।(ঢাকাটাইমস)