Search
Close this search box.
Search
Close this search box.

বিশ্বের অন্যতম গতিশীল শহর দুবাই

dubai

বিশ্বের সবচেয়ে গতিশীল শহরগুলোর মধ্যে দুবাই অন্যতম। জেএলএলের ২০১৭ সালের গতিশীল শহরের সূচকে এ তথ্য উঠে এসেছে। খবর অ্যারাবিয়ান বিজনেস।

chardike-ad

জেএলএলের বার্ষিক প্রতিবেদনে বিশ্বের দ্রুত পরিবর্তনশীল শহরগুলোর তালিকা প্রকাশ করা হয়। শহরগুলোর পরিবর্তনশীল অর্থনীতি ও বাণিজ্যিক রিয়েল এস্টেট বাজারের ওপর ভিত্তি করে এ তালিকা করা হয়। এখানে সেসব শহরগুলোকে বিবেচনায় নেয়া হয়েছে, যেগুলোর স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদে গতিশীল বৈশিষ্ট্য রয়েছে।

বিশ্বের সবচেয়ে গতিশীল ৩০টি শহরের মধ্যে দুবাইয়ের অবস্থান ১১তম। এ তালিকায় নাইরোবির পরই দুবাইয়ের অবস্থান। গতিশীল শহরের তালিকায় নাইরোবি দশম ও লন্ডন রয়েছে ষষ্ঠ অবস্থানে। জ্বালানি ও পণ্যমূল্য কমার কারণে মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকার দেশগুলোকে গতিশীলতা বজায় রাখতে লড়তে হচ্ছে। এর মধ্যে ব্যতিক্রম হলো দুবাই। শহরটি আবার গতিশীল ৩০ শহরের মধ্যে এসেছে। গত কয়েক বছর থেকে গতিশীল শহরের তালিকার বাইরে থাকার পর আবার সেই তালিকার অন্তর্ভুক্ত হয়েছে শহরটি।

বিশ্বের ১৩৪টি অন্যতম প্রতিষ্ঠিত ও উদীয়মান ব্যবসায়িক প্রাণকেন্দ্রের ওপর ভিত্তি করে এ সূচক তৈরি করেছে জেএলএল। সূচক তৈরিতে মূল উপাদান হিসেবে কাজ করেছে শহরগুলোর জনসংখ্যা, যোগাযোগ সক্ষমতা, প্রযুক্তি ও আরঅ্যান্ডডি, শিক্ষা, পরিবেশ, রিয়েল এস্টেটে বিনিয়োগ, সম্পত্তির মূল্য এবং অর্থনৈতিক অবস্থান।

জেএলএলের তালিকায় ভারতের শহরগুলোর মধ্যে শীর্ষে রয়েছে বেঙ্গালুরু। হো চি মিন, সিলিকন ভ্যালি, সাংহাই ও হায়দরাবাদের অবস্থান বেঙ্গালুরুর পর। প্রতিবেদন অনুসারে বিশ্বের ৩০ গতিশীল শহরের মধ্যে অর্ধেকেরও বেশি শহর ও রিয়েল এস্টেট বাজার এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে অবস্থিত।

জেএলএল জানায়, সার্বিকভাবে আবাসন ব্যবসার চ্যালেঞ্জ ও ঝুঁকি বাড়লেও তাদের তালিকায় শীর্ষস্থানীয় যে শহরগুলো উঠে এসেছে, সেসব শহরের অনেকগুলো প্রবৃদ্ধিতে নিজ দেশকে ছাড়িয়ে গেছে।

বিশ্বের ৩০ গতিশীল শহরের তালিকায় ইউরোপীয় শহর রয়েছে মাত্র চারটি। এর মধ্যে লন্ডনের অবস্থান ষষ্ঠ, প্যারিস ১৭তম, ডাবলিন ২৮তম ও স্টকহোম ৩০তম। তবে ২০১৭ সালের গতিশীল শহরের তালিকায় নেই টোকিও ও সিউল। গত বছর সিএমআইয়ের শীর্ষ ২০ শহরের মধ্যে ছিল ওই দুটি। বণিক বার্তা।