Search
Close this search box.
Search
Close this search box.

চ্যাম্পিয়নস ট্রফির শুভেচ্ছাদূত হাবিবুল বাশার

২০০৬ সালে হাবিবুল বাশারের নেতৃত্বে চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে অংশ নিয়েছিল বাংলাদেশ। প্রায় এক যুগ পর বছর পর আবারও আইসিসির এই জনপ্রিয় ক্রিকেট প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে যাচ্ছেন বাংলাদেশের সাবেক এই অধিনায়ক। বলাই বাহুল্য, নতুন করে আর ব্যাট-বলের লড়াইয়ে দেখা যাবে না হাবিবুল বাশারকে। এবার তিনি পালন করবেন চ্যাম্পিয়নস ট্রফির শুভেচ্ছাদূতের দায়িত্ব।

আগামী জুনে শুরু হতে যাচ্ছে ক্রিকেটের অন্যতম জনপ্রিয় প্রতিযোগিতা, চ্যাম্পিয়নস ট্রফি। সেই টুর্নামেন্টের আয়োজন জোরেসোরেই শুরু করেছে ক্রিকেটের সর্বোচ্চ সংস্থা আইসিসি। আজ ঘোষণা করা হয়েছে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির শুভেচ্ছাদূতদের নাম। অংশগ্রহণকারী আটটি দল থেকে বেছে নেওয়া হয়েছে একজন করে সাবেক ক্রিকেটারকে। যেখানে বাংলাদেশ থেকে নাম এসেছে হাবিবুল বাশারের।

chardike-ad

আট দেশের আট ‘চ্যাম্পিয়ন শুভেচ্ছাদূত’ অংশ নেবেন বিভিন্ন অনুপ্রেরণাদায়ী কর্মকাণ্ডে। খেলবেন স্বাগতিক দেশ যুক্তরাষ্ট্রের স্কুলগামী ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে। এ ছাড়া টুর্নামেন্ট চলাকালে তাঁরা পালন করবেন আইসিসির সম্পাদনা পরিষদের দায়িত্ব। ম্যাচের আগে-পরে দেবেন বিশ্লেষণধর্মী মতামত। আইসিসির ওয়েবসাইটের জন্য কলামও লিখবেন তাঁরা।

চ্যাম্পিয়নস ট্রফির শুভেচ্ছাদূত মনোনীত হওয়ায় উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে হাবিবুল বাশার বলেছেন, ‘এটা আমার জন্য খুবই গর্বের বিষয়। আইসিসির কোনো প্রতিযোগিতার প্রচারসংশ্লিষ্ট কাজে জড়িত থাকাটা খুবই সন্তোষজনক একটা ব্যাপার। সেটাও আবার এমন একটা ইভেন্টে যেখানে ক্রিকেটের শীর্ষ আটটি দল লড়াই করবে নিজেদের শ্রেষ্ঠত্ব প্রতিষ্ঠার জন্য। আমি নিজের দায়িত্ব পালনের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি। নিজের ভাবনাগুলো লেখার ব্যাপারেও মনোযোগ দিচ্ছি। এটা আমার জন্য দারুণ একটা সুযোগ।’

হাবিবুল বাশার ছাড়াও চ্যাম্পিয়নস ট্রফির শুভেচ্ছাদূত হিসেবে আছেন হরভজন সিং (ভারত), মাইক হাসি (অস্ট্রেলিয়া), গ্রায়েম স্মিথ (দক্ষিণ আফ্রিকা), শেন বন্ড (নিউজিল্যান্ড), কুমার সাঙ্গাকারা (শ্রীলঙ্কা), ইয়ান বেল (ইংল্যান্ড) ও শহীদ আফ্রিদি (পাকিস্তান)