Search
Close this search box.
Search
Close this search box.

বাংলাদেশ থেকে বিশ্ব সুন্দরী বাছাইয়ের বিচারক নিরব

nirabবিশ্ব সুন্দরী প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে যাচ্ছে বাংলাদেশের মেয়েরা। বর্তমানে চলছে যাচাই বাছাইয়ের প্রক্রিয়া। হাজারও সুন্দরীদের মধ্য থেকে সেরা সুন্দরীদের বাছাই করে পাঠানো হবে বিশ্ব সুন্দরী প্রতিযোগিতার মূল পর্বে।

সেরাদের নির্বাচিত করতে নিয়োজিত রয়েছেন কয়েকজন অভিজ্ঞ বিচারক। তাদের মধ্যে যুক্ত হলো চিত্রনায়ক নিরবের নামও। গতকাল রোববার (১০ সেপ্টেম্বর) ছিল বিশ্ব সুন্দরী প্রতিযোগিতায় সেরা ২২ জন থেকে সেরা ১৬ জন বাছাই করার আনুষ্ঠানিকতা। সেখানে বিচারকের দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি।

chardike-ad

এ প্রসঙ্গে নিরব জানান, ‘অভিনয়ের বাইরে অনেক অনুষ্ঠানের আমন্ত্রণ পাই। চেষ্টা করি মানসম্মত অনুষ্ঠানগুলোতে সম্পৃক্ত থাকার জন্য। বিশ্ব সুন্দরী প্রতিযোগিতার বিচারক হওয়াটা দারুণ অভিজ্ঞতা হয়ে এলো। খুব এনজয় করেছি।’

তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ থেকে বিশ্ব সুন্দরী প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়ার স্বপ্ন দেখা সব প্রতিযোগীর জন্য আমার ভালোবাসা রইল। আমি বিশ্বাস করি প্রত্যেকেই কোনো না কোনোভাবে যোগ্যতা ও মেধায় এগিয়ে। কিন্তু প্রতিযোগিতার মাঠে সেরারাই টিকে থাকে। সেই বিবেচনায় গতকাল যে ১৬ জন টিকে রইলেন তারাই এখন পর্যন্ত সেরা যোগ্য। তাদের সবাইকে অভিনন্দন।’

নিরব আরও বলেন, ‘স্টাইল, ফ্যাশন, সৌন্দর্যসহ নানা বিষয় নিয়ে আমি প্রতিযোগীদের প্রশ্ন করেছি। সবাই আশা জাগানিয়া উত্তর দিয়েছেন। ব্যক্তিগতভাবে আমি আশা করি এ আয়োজনে যারা বিজয়ী হয়ে মূল পর্বে যাবেন, তারা বাংলাদেশের জন্য ভালো কিছু বয়ে আনবেন।’

বিশ্ব সুন্দরী প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের সুন্দরীদের পাঠাচ্ছে অন্তর শোবিজ। প্রতিষ্ঠানটির কর্ণধার চেয়ারম্যান স্বপন চৌধুরী বলেন, ‘বর্তমানে সারাদেশ থেকে হাজারও প্রতিযোগির মধ্য থেকে ২২ জন সুন্দরীকে নির্বাচন করা হয়। সেখান থেকে গতকাল সর্বশেষ বাছাই পর্বে ১৬ জনকে রাখা হয়েছে।’

আরও কয়েকটি প্রক্রিয়া শেষে আগামী ২৯ সেপ্টেম্বর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এই ১৬ জন প্রতিযোগী নিয়ে বসবে চূড়ান্ত আসর, যেখান থেকে নির্বাচিতরা যাবেন ১৮ নভেম্বর চীনে অনুষ্ঠেয় ৬৭তম বিশ্বসুন্দরী প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশি প্রতিযোগী হিসেবে।

স্বপন চৌধুরী আরও বলেন, ‘মিস ওয়ার্ল্ড বাংলাদেশের বিজয়ীরা শুধু দেশেই নয়, বরং আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করবেন। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশের পতাকা সমুন্নত রাখার এক সুবর্ণ সুযোগ নিয়ে আসছে এই আয়োজন।’