কীভাবে অস্ট্রেলিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে স্কলারশিপ পাওয়া যায়? স্কলারশিপ পাওয়ার ক্ষেত্রে কী কী ক্রাইটেরিয়াকে (নির্ণায়ক) বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়? এই রকম প্রশ্নের উত্তর চেয়ে প্রতি মাসেই প্রায় ১০ থেকে ১২টি ইমেইল পাই | গত কয়েক বছর থেকেই এমনটি চলে আসছে | কাজের ফাঁকে যতটুকু পারি সবাইকে সহযোগিতা করতে চেষ্টা করি | আজ
প্রতিটি অভিভাবক স্বপ্ন দেখেন তার সন্তানকে উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত করার। যেন তার সন্তান নিজের ভবিষ্যৎকে উজ্জ্বল করতে পারে। কিন্তু কখনো কখনো সেই উচ্চশিক্ষার স্বপ্নপূরণে বাধা হয়ে দাঁড়ায় আর্থিক সচ্ছলতা। তবে দুশ্চিন্তার কিছু নেই। মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য বিশ্বের বিভিন্ন দেশে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের জন্য স্কলারশিপের সুযোগ রয়েছে। একজন শিক্ষার্থী সেই সুযোগ সহজেই গ্রহণ
বৃত্তি নিয়ে উচ্চশিক্ষার্থে ৩০ জন সরকারি কর্মকর্তা জাপানে এসেছেন। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বাংলাদেশ দূতাবাস, টোকিওর বঙ্গবন্ধু অডিটোরিয়ামে তাদের স্বাগতম ও শুভেচ্ছা জানান জাপানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা। জাপানিজ গ্রান্ট এইড ফর হিউম্যান রিসোর্স ডেভেলপমেন্ট (জেডিএস) স্কলারশিপ প্রোগ্রামের মাধ্যমে ২০০১ সাল থেকে প্রতি বছর বাছাই করে বাংলাদেশের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ
অস্ট্রেলিয়ার ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি ইন সিডনি (ইউটিএস)-তে পড়তে আগ্রহী বাংলাদেশের উচ্চ মাধ্যমিকের শিক্ষার্থীরা এখন আকর্ষণীয় একটি স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবে। নতুন এই ইউটিএস:ইনসার্চ এসপায়ার স্কলারশিপটিতে বাংলাদেশ ও উপমহাদেশের মেধাবী শিক্ষার্থীদেরকে মোট ৩.৫ মিলিয়ন অস্ট্রেলিয়ান ডলার (বাংলাদেশি টাকায় ২১ কোটি টাকা) প্রদান করা হবে, যা ইউটিএস:ইনসার্চ-এ তাদের দ্বিতীয় সেমিস্টারের ফি
আমাদের কাছে জাপান সূর্যোদয়ের দেশ বলেই পরিচিত। তবে বিশ্ব জাপানকে তথ্যপ্রযুক্তিতে উন্নত ও অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ বলেই চেনে। বিশ্ব অর্থনীতিতে জাপানের অবস্থান তৃতীয়। প্রতি বছর একটি উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ছাত্র-ছাত্রী উচ্চশিক্ষার জন্য পাড়ি জমাচ্ছেন জাপান। জাপানের গ্লোবাল ৩০ ভিশন অনুযায়ী, জাপান বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে প্রায় ৩ লাখ আন্তর্জাতিক ছাত্র-ছাত্রী নেবে। পড়াশোনার
অস্ট্রেলিয়ার গ্রিফিথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলাদেশি শিক্ষক ও বিজ্ঞানী মুহম্মদ জে এ সিদ্দিকী। যেসব তরুণ উচ্চশিক্ষার জন্য অস্ট্রেলিয়ায় যেতে চান, তাঁদের উদ্দেশে লিখেছেন তিনি পাঁচ বছর ধরে অস্ট্রেলিয়ার দুটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বৃত্তি (স্কলারশিপ) কমিটিতে আমার কাজ করার সুযোগ হয়েছে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে আমার কাজ ছিল আবেদনকারী আন্তর্জাতিক ছাত্রছাত্রীদের একটি প্রাথমিক তালিকা তৈরি
কীভাবে অস্ট্রেলিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে স্কলারশিপ পাওয়া যায়? স্কলারশিপ পাওয়ার ক্ষেত্রে কী কী ক্রাইটেরিয়াকে (নির্ণায়ক) বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়? এই রকম প্রশ্নের উত্তর চেয়ে প্রতি মাসেই প্রায় ১০ থেকে ১২টি ইমেইল পাই | গত কয়েক বছর থেকেই এমনটি চলে আসছে | কাজের ফাঁকে যতটুকু পারি সবাইকে সহযোগিতা করতে চেষ্টা করি | আজ
যারা বিদেশে উচ্চ শিক্ষা লাভের স্বপ্ন দেখছেন তাদের জন্য রাশিয়ার ইউরাল ফেডারেল বিশ্ববিদ্যালয় দিচ্ছে বিশেষ সুযোগ। সেখানে বিনা পয়সায় পড়াশোনার পাশাপাশি আপনি পাবেন উল্টো বৃত্তির টাকা। তাও নেহায়েত কম নয়। মাত্র ৬৫ জন আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী পাবেন এ সুযোগ! যে সব বিষয়ে পড়বেন: ইউরাল ফেডারেল বিশ্ববিদ্যালয়ে পঠিত বিষয়সমূহ- ১.
দক্ষিণ কোরিয়ার ৪১ টি বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষ এ বছরেই টিউশন ফি কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। মূলত শিক্ষার্থী ও তাদের পরিবারের লেখা পড়ার ক্ষেত্রে আর্থিক বোঝা লাঘব করার উদ্দেশেই এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে অ্যাসোসিয়েশন অব ন্যাশনাল ও পাবলিক ইউনিভার্সিটিজ। দেশটির সবচেয়ে বড় ও স্বনামধন্য বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ইয়নসে ইউনিভারসিটি গতবছরের তুলনায় চলতি
কোরিয়ার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে মাস্টার্স এবং পিএইচডিতে স্কলারশীপ প্রোগ্রামের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। প্রতিবছরের মত ২০১৫ সালেও ছাত্ত্রছাত্ত্রীরা দুইভাবে আবেদন করতে পারবেন। সরাসরি বিশ্ববিদ্যালয় এবং ঢাকাস্থ কোরিয়ান দূতাবাস এই দুই মাধ্যমের যেকোন একটি মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। দূতাবাসের মাধ্যমে ৫ জন এবং সরাসরি বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদনের মাধ্যমে ৭জন বাংলাদেশী ছাত্রছাত্রী ২০১৫ সালে স্কলারশীপ