জীবন জীবিকার তাগিদে আপনজন ছেড়ে মালয়েশিয়ায় পাড়ি দেয়া বাংলাদেশিরা ভালো নেই। করোনা ভাইরাসের কারণে তাদের কাজ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় অনেকে বেতন পাচ্ছেন না। অনেকেই শুধু ভাত দিয়ে ইফতারি করছেন। আবার কেউ কেউ অযথা হয়রানির শিকার হচ্ছেন বলে অভিযোগ করেছেন। সবচেয়ে বেশি অসুবিধায় পড়েছেন অবৈধভাবে বসবাসকারীরা। সেখানে অন্যান্য দেশের হাই কমিশন
বিশ্বের অনেক দেশের মতো মালয়েশিয়া জুড়েও চলছে লকডাউন। মুভমেন্ট কন্ট্রোল আদেশ জারি থাকায় মসজিদে নামাজ বন্ধ করে নিজ গৃহে নামাজ আদায়ের পরামর্শ দেয়া হয়েছে ধর্ম মন্ত্রণালয় থেকে। তবে বাংলাদেশি কয়েকজন নির্মাণ শ্রমিক একটি ব্রিজের নিচে নামাজ আদায় করছেন এমন একটি ছবি সামাজিক মাধ্যম ফেইসবুকে ভাইরাল হয়েছে। অনেকে ছবিটির প্রশংসা করছেন।
করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) মহামারিতে আসন্ন রমজান উপলক্ষে একটি তহবিল গঠন করেছিলেন আলোচিত ধর্মীয় বক্তা মিজানুর রহমান আজহারী। তার সেই তহবিলে সাতদিনে জমা হয়েছে ৭১ লাখ ২৫ হাজার ৮৮১ টাকা। রোববার (১৯ এপ্রিল) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক স্ট্যাটাসে এ তথ্য জানিয়েছেন মিজানুর রহমান আজহারী। তিনি লিখেছেন, ‘রমজান ফুড প্যাক’-এর তহবিল সংগ্রহের
করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে কঠিন চ্যালেঞ্জে রয়েছে মালয়েশিয়া প্রবাসীরা। কোয়ারেন্টাইনে থাকা প্রবাসীরা কর্মহীন হয়ে পড়েছেন। ঘরে বন্দি, দোকান-ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খুলছে না। কাজ নেই, আয়ের পথও বন্ধ। এমন পরিস্থিতিতে নিজেদের খরচ মেটানোই দায় হয়ে পড়েছে। খুব কষ্টে দিনাতিপাত করছেন ব্র্যান্ডিং বাংলাদেশের সারথিরা। এ কষ্টের কথা বলতেও পারছেন না কাউকে। এছাড়া তাদের উপার্জনের ওপর
বাংলাদেশসহ বিদেশি শিক্ষার্থীদের পাশে রয়েছে মালয়েশিয়া সরকার। প্রতিনিয়ত তাদের খোজঁ নিচ্ছে। এমনটি বললেন দেশটির হাইয়ার এডুকেশন বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী দাতু নূরাইনি আহমাদ। ৭ এপ্রিল মালয়েশিয়া বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (বিএমসিসআই) পরিচালক মাহবুব আলম শাহ মন্ত্রীর সঙ্গে তার পুত্রাজায়া কার্যালয়ে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। তখন আলোচনাকালে মন্ত্রী এ কথা বলেন।
মাওলানা মিজানুর রহমান আজহারী : দেরি করে হলেও, একাধিক বৈঠক শেষে, সাধারন মুসল্লিদের মসজিদে না যাওয়ার ব্যাপারে ধর্ম মন্ত্রনালয়ের শক্ত সিদ্ধান্ত এসেছে। প্লিজ, এবার অন্তত সবাই ঘরে সালাত আদায় করুন। আসলে, ফতোয়া বা নির্দেশনা বেশী ঘুরিয়ে পেচিয়ে না বলে, যতটা সহজ ভাবে উপস্থাপন করা যায় ততোই ভালো। আরো আগে থেকেই
প্রাণঘাতি করোনার বিস্তার ঠেকাতে চলমান ‘মুভমেন্ট কন্ট্রোলে’ গোটা মালয়েশিয়া অচল। বন্ধ হয়ে গেছে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, দোকানপাট, অফিস-আদালত, কল-কারখানা। প্রয়োজন ছাড়া বের হলেই করা হচ্ছে জেল-জরিমানা। দেয়া হচ্ছে তাৎক্ষণিক শাস্তি। মুভমেন্ট কন্ট্রোল আইন লঙ্গন করায় এ পর্যন্ত ৪ হাজার ১৮৯ জনকে আটক করা হয়েছে এর মধ্যে ১১৪৯ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড
প্রাণঘাতি করোনাভাইরাসে ক্রমশই বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। মালয়েশিয়ায় এ ভাইরাসে এখন পর্যন্ত ৪৩ জন মৃত্যুবরণ করেছেন। আক্রান্ত হয়েছেন ২ হাজার ৭৬৬ জন। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৫৩৭ জন। আক্রান্তের সংখ্যা ঠেকাতে দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার পর্যটন নগরী মালয়েশিয়ায় চলছে লকডাউন। ঘোষিত লকডাউনের আজ ১৪তম দিন অতিবাহিত হচ্ছে। ১৮ মার্চ থেকে ৩১ মার্চ
করোনাভাইরাসের কারণে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে গোটা মালয়েশিয়াজুড়ে চলছে লকডাউন। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া কেউ বের হচ্ছেন না ঘর থেকে। এতে স্থবির হয়ে পড়েছে পুরো মালয়েশিয়া। এমন পরিস্থিতিতে আতঙ্ক ও উৎকণ্ঠায় দিন কাটাচ্ছেন দেশটির বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত প্রায় ৬ হাজারের অধিক বাংলাদেশি শিক্ষার্থী। এ পরিস্থিতিতে দেশে ফিরে আসতে চাইছেন বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত এ