এলিজার সঙ্গে আমার পরিচয় না হলে জীবনের একটি অধ্যায়ের কিছু অংশ হয়তো অপূর্ণই থেকে যেত। এলিজা তার স্বামীকে নিয়ে কক্সবাজারে বেড়াতে এসেছে বেশ কয়েকদিন হলো। কলাতলীর সাধারণ মানের একটি হোটেলে থেকে তারা গত প্রায় দুই সপ্তাহ ধরে পুরো কক্সবাজার, সেন্টমার্টিন এবং বান্দরবান চষে বেড়াচ্ছে আর মনের আনন্দে বাংলাদেশের খাবার এবং
১. মুক্তিযোদ্ধাদের জন্যে সবসময়েই আমার বুকের মাঝে এক ধরণের গভীর শ্রদ্ধাবোধ এবং ভালোবাসা কাজ করে। মাঝে মাঝেই পথে ঘাটে রেল স্টেশনে কিংবা কোনো অনুষ্ঠানে আমার হয়তো একজন মাঝবয়সী কিংবা বৃদ্ধ মানুষের সাথে দেখা হয়, টুকটাক কথার পর হঠাৎ করে সেই মানুষটি বলেন, “আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা!” আমি তখন সবসময়েই দ্বিতীয়বার তার
এম সাখাওয়াত হোসেন। সাবেক নির্বাচন কমিশনার। ১৯৬৬ সালে তত্কালীন পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে কমিশন লাভ করেন এবং দেশ স্বাধীন হওয়ার প্রায় দুই বছর পর পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে দেশে প্রত্যাবর্তন করেন এবং বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। পরে ব্রিগেডের অধিনায়ক হিসেবে দুটি ইনফেনট্রি ব্রিগেড ও একটি আর্টিলারি ব্রিগেডের অধিনায়ক ছিলেন। প্রবাসে বাংলাদেশীদের
সেই অনেক আগে থেকেই ‘প্রবাসী’ শব্দটা শুনলে মনের মাঝে কোনো এক দীন-দুঃখী মানুষের চেহারা ভেসে উঠতো, নিজ দেশ থেকে বিচ্ছিন্ন মানুষটার প্রতি করুণা হতো বরাবরই। কালের পরিক্রমায় আমিও আজ তাদের একজন। প্রবাসী শব্দটা শুনলে এখন মনে হয় খুবই আপন কেউ, কেউ এখন প্রবাসী নিয়ে কোনো খারাপ কথা বললে কটূ কথা
মান্যবর জনাব, অতীব ভক্তি, শ্রদ্ধা এবং বিনম্র সম্ভাষণে আপনাকে জানাচ্ছি সালাম। আর মাত্র কয়দিন পর অর্থাৎ আগামী ৬ অক্টোবর আপনার স্বর্ণালি জীবন ৮১ বছরে পদার্পণ করবে। হেমন্তের প্রেম জাগানিয়া নির্মল বাতাসের স্পর্শ, সাদা মেঘের বর্ণিল রূপ এবং কাশফুলের মন মাতানো সৌন্দর্যে মোহিত হয়ে আপনার জীবন নব-যৌবন লাভ করুক এই শুভ
১. সপ্তাহ দুয়েক আগে একজন আমাকে লিখে জানিয়েছে, চারপাশের সবকিছু দেখে তার খুব মন খারাপ- আমি কী এমন কিছু লিখতে পারি যেটা পড়ে তার মন ভালো হয়ে যাবে? চিঠিটি পড়ে আমি একটু দুর্ভাবনায় পড়ে গেলাম, কারণ ঠিক তখন এই দেশের লেখাপড়া নিয়ে আমি খুব দুঃখের একটা ‘গল্প’ লিখেছি। সেটা লিখেছি
যার জন্য এ আবেদন… আমার বন্ধুমহলে গর্ব করার মতো মানুষ খুব বেশী নেই। হাতে গোনা যে দুয়েকজন আছে তাদের মধ্যে এই ছেলেটাকে আমি সবসময়ই আলাদা করে রাখি। যে কোন আড্ডা-আলোচনায় তাঁর এই ছোট্ট জীবনের কীর্তগুলো বুক ফুলিয়ে বলি। আমি তাঁর মাঝে প্রেরণা খুঁজি, জীবন নিয়ে হতাশ হয়ে পড়াদের তাঁর গল্প
১১ আগস্ট তুরস্কের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে এরদোগানের বিজয়ের মধ্য দিয়ে এটা একরকম নিশ্চিত যে, তিনি একুশ শতকে মুসলিম বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় নেতা হিসেবে আবির্ভূত হতে যাচ্ছেন। গাজায় মুসলমানরা যখন ইসরাইলি হামলায় মারা যাচ্ছিল, তখন অত্যন্ত সাহসী ভূমিকা নিয়েছিলেন এরদোগান। সেখানে ওষুধ ও শিশুখাদ্য পাঠিয়েছিলেন। শুধু তা-ই নয়, সৌদি আরব ও জর্ডান যখন
গবেষনামুলক একটি বই বাংলাদেশের রাজনীতির অজানা অধ্যায় উন্মোচন করছে। জাসদের উত্থান-পতন: অস্থির সময়ের রাজনীতি নামের এই বইতে স্বাধীনতার পর ৭২ থেকে ৭৫ পর্যন্ত অস্থির সময়ে নানা ঘটনা প্রবাহ উঠে এসেছে। বইটি এখনও প্রকাশ হয়নি। কিন্ত উল্লেখযোগ্য অংশ প্রকাশিত হচ্ছে দৈনিক প্রথম আলোতে। বইটির লেখক মহিউদ্দিন আহমদ। তিনি নিজে জাসদের রাজনীতির
মাঝে মাঝে আমার মনে হয় আমাদের কতো বড় সৌভাগ্য যে, বাংলাদেশের মাটিতে বঙ্গবন্ধুর মতো একজন মানুষের জন্ম হয়েছিল। ঠিক যেই সময়টিতে দরকার হয়েছিল, তখন যদি তার মতো একজন মানুষের জন্ম না হতো তাহলে কী হতো? তাহলে কী বাঙালিরা নিজের একটা দেশের স্বপ্ন দেখতে পারতো? সেই দেশের জন্যে যুদ্ধ করতে পারতো?