প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস প্রতিরোধে এবার নিজ দেশের নাগরিকদের ওমরাহ পালনের ওপর সাময়িক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে সৌদি আরব সরকার। একই সঙ্গে মসজিদে নববী পরিদর্শনও সাময়িকভাবে বন্ধ রাখার ঘোষণা দেয়া হয়েছে। বুধবার দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এমন নির্দেশনা দেয়া হয়। খবর আল আরাবিয়া ও আরব নিউজের। নির্দেশনায় বলা হয়, কোভিড-১৯ প্রতিরোধে গঠিত কমিটির
প্রথমবারের মতো সৌদি আরবে করোনাভাইরাসে একজনের আক্রান্ত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। সৌদি আরবের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাতে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা সোমবার এ তথ্য নিশ্চিত করে। প্রাণঘাতী এ ভাইরাস প্রতিরোধে সৌদি আরব পবিত্র নগরী মক্কা-মদিনায় ওমরাহ যাত্রী ও দর্শনার্থীদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করে। নিষেধাজ্ঞা জারির পর কাবা শরিফ এবং মদিনা শরিফের দুই
সৌদি আরবে সড়ক দুর্ঘটনায় জাকের আলী (২২) এবং আব্দুল হান্নান (৩০) নামের দু’জন বাংলাদেশির মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার স্থানীয় সময় সকাল ১০টার দিকে মক্কা থেকে মদিনা যাওয়ার পথে চলন্ত গাড়ির চাকা খুলে গেলে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত দু’জনই মৌলভিবাজারের বাসিন্দা। কুলাউড়া উপজেলার পৃথিমপাশা ইউনিয়নের আমুলী গ্রামে জাকের আলী এবং আব্দুল হান্নানের
এবার মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সৌদি আরবে প্রথম এক ব্যক্তিকে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হিসেবে শনাক্ত করা হয়েছে। সোমবার সৌদি আরবের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়, সৌদির এক নাগরিকের শরীরে করোনাভাইরাসের উপস্থিতি নিশ্চিত হয়েছেন স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তারা। ওই ব্যক্তি সম্প্রতি ইরান থেকে বাহরাইন হয়ে দেশে ফিরেছেন। এর
সৌদি আরবে সড়ক দুর্ঘটনায় মো. ইয়ামিন (২৫) নামে এক বাংলাদেশি যুবক নিহত হয়েছেন। প্রায় একমাস আগে জীবিকার তাগিদে কাজের সন্ধানে সৌদিতে যান তিনি। ইয়ামিনের বাড়ি বাড়ি লক্ষ্মীপুরের রায়পুর উপজেলার দক্ষিণ চরআবাবিল ইউনিয়নের বালুধুম গ্রামে। বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) রাতে তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন দক্ষিণ চরআবাবিল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. নাছির
মধ্যপ্রাচ্যে এখন একমাত্র সৌদি আরবেই বাংলাদেশী শ্রমিকদের জন্য দরজা খোলা রয়েছে। তবে সেখানকার পরিবর্তিত রাষ্ট্রীয় নীতি এবং কর্মক্ষেত্রে অটোমেশনের (স্বয়ংক্রিয় যন্ত্রপাতির ব্যবহার) কারণে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় এই শ্রমবাজারের দ্বারও সঙ্কুচিত। বর্তমানে ক্লিনার ও গৃহকর্মীর ভিসা ছাড়া অন্য পেশায় সৌদি আরবে কাজের সুযোগ নেই বললেই চলে। ফ্রি ভিসার নামে দালালদের খপ্পরে
সৌদি আরবের মদিনায় সড়ক দুর্ঘটনায় তিন বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও দুইজন। ২৪ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যার দিকে এমন মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে। আহতদের উদ্ধার করে দেশটির মদিনা আলদার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। নিহতরা হলেন- চট্টগ্রামের রায়হান, তার স্ত্রী ও ভাতিজী। অন্যদিকে আহত হয়েছেন রায়হানের ছেলে ও ইকবাল নামের এক মদিনা প্রবাসী
সৌদি আরবের পবিত্র নগরী মক্কায় অজ্ঞাতদের ছুরিকাঘাতে মোজাম্মল হক নামে এক বাংলাদেশি যুবক নিহত হয়েছেন। দেশটির নাক্কাছার পাশে রুসাইপা নামক স্থানে একটি ক্যাপটেরিয়ার (কুলিন কর্ণার) ভেতরে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। জানা গেছে, গত ১৭ ফেব্রুয়ারি সকালে ফজরের নামাজের পরপর দোকানের মালিক ও কয়েকজন ক্রেতা আসলে দোকানটির ভেতরে দেখতে পায় শরীরের
মুসলিম উম্মাহর সর্বোচ্চ মর্যাদা ও সম্মানের স্থান মক্কা নগরীর মসজিদে হারাম তথা কাবা শরিফ এবং মদিনার মসজিদে নববি। এ দুই পবিত্র স্থানে সেলফি নিষিদ্ধ করেছেন হারামাইন কর্তৃপক্ষ। মক্কা নগরীর মসজিদে হারাম তথা কাবা শরিফ ও মদিনার মসজিদে নববিসহ হজ ও ওমরায় গিয়ে মানুষ সেলফি তোলে। কিছু মানুষের সেলফি তোলা অন্যান্য
সৌদি আরবে জেদ্দার একটি কারাগারে ছয় মাস ধরে বন্দী বাংলাদেশী গৃহকর্মী শিমুলী বেগমের জীবন কাটছে মানবেতরভাবে। দুই সন্তানকে দেশে রেখে বিদেশে পাড়ি জমানো শিমুলী বেগম সুযোগ পেলেই ওই কারাগার থেকে টেলিফোনে স্বজনদের জানাচ্ছেন, জেল থেকে একে একে সবাই তো বের হয়ে যাচ্ছে, কিন্তু তার মুক্তির ডাক পড়ছে না। যেভাবেই হোক