ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সম্পূর্ণ সত্য বলেননি, বরং অর্ধসত্য বলেছেন। মোদির এ বক্তব্য সঠিক যে, ১৯৭১ সালে ভারত পাকিস্তান ভেঙে দেয়ার ব্যাপারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে এবং ভারতের সেনাবাহিনী মুক্তিবাহিনীকে সহায়তা করেছে। তবে তার এ বক্তব্য সঠিক নয় যে, ১৯৭১ সালে তিনিসহ প্রতিটি ভারতীয় বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা চেয়েছিলেন। ঢাকায় দেয়া মোদির
মির্জা গালিবের শহর দিল্লি এক ঝাড়ওয়ালাকে নিজেদের শাসক বানিয়ে নিয়েছে। এই ঝাড়ওয়ালা ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জন্য দিল্লি রাজধানীকে বানিয়ে দিয়েছে এক শিামূলক কাহিনী। এই ঝাড়ুওয়ালার নাম অরবিন্দ কেজরিওয়াল; যিনি দিল্লির রাজ্য বিধানসভার নির্বাচনে মোদির অহঙ্কার ধুলায় মিশিয়ে দিয়েছেন। কেজরিওয়ালের আম আদমি পার্টির নির্বাচনী প্রতীক ঝাড়ু। তিনি রাজ্য বিধানসভার ৭০টি
সময়ের সাথে সাথে এগিয়ে চলছে বাংলাদেশ। প্রযুক্তির আলো ছড়িয়ে পড়ছে সর্বত্র। দেশজুড়ে বিস্তৃতি লাভ করেছে দ্রুতগতির ইন্টারনেট। আজকের সংবাদ জানতে আগামীকালের সংবাদপত্রের জন্য অপেক্ষা করার সময় নেই। যখনই ঘটনা তখনই সংবাদ। দ্রুত অগ্রসরমান বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশেও জনপ্রিয় হয়ে উঠছে অনলাইন নিউজ পোর্টাল। কম খরচে এবং সহজলভ্য দ্রুতগতির ইন্টারনেটের
কোরিয়ার চারটি নদীর পুনঃ সংস্কারের লক্ষ্যে ডাকা দরপত্রে জালিয়াতির অভিযোগে কোরিয়ার স্বনামধন্য সাতটি নির্মাণ প্রতিষ্ঠানকে ১৫.২ বিলিয়ন উওন ( ১৩.৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলার) জরিমানা করা হয়েছে। সম্প্রতি ফেয়ার ট্রেড কমিশনের তদন্ত থেকে এসব তথ্য প্রকাশ করা হয়। কোম্পানিগুলো হল হানজিন হেভি ইন্ডাস্ট্রিজ, দোংবু কর্পোরেশন, দোসান ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড কন্সট্রাকশন, কেয়ারোং কন্সট্রাকশন
মাঈনুল ইসলাম নাসিম, ৬ এপ্রিল ২০১৪: আবার তোরা মানুষ হ ! ….. প্রয়াত খান আতা পরিচালিত ছবির নামকরণটি সার্থক হতো যদি আমরা বাংলাদেশের সীমানা পেরিয়ে দূর প্রবাসে ‘মানুষ’ হতে পারতাম ! হতে পারি আর নাই পারি, কয়লা ধুইলে যে ময়লা যায় না তা আবারো প্রমাণিত হলো ইতালিতে। ভারত-পাকিস্তান-শ্রীলংকা পারলেও আমরা
মোহাম্মদ আল আমিন, সিউল, ২৫ ফেব্রুয়ারী, ২০১৪: এক. বাঙালি একটি বিষয়ে একমত আর তা হলো ‘কোন একটি বিষয়ে তারা কখনোও একমত হবেনা’। এটি সেই আদি কালের কথা,অনেক পুরনো প্রবাদ। নতুন কথা হলো বিপরীত মতের কেউ থাকলে তাকে ধরো মারো কাটো। গুম, খুন অথবা মাঝ রাতে হাওয়া করে ফেলো! সেটা জোর
আবু হাসানঃ ঢাকা ভার্সিটির কথা চিন্তা করুন। ওখানে রাজনীতির প্রধান নিয়ামক-ই হল হলের সিট বানিজ্য। ওখানে সিট বরাদ্দের মাধ্যমে টাকা নয়, আসে নিরিহ ও নিরুপায় ছাত্রদের আনুগত্য, যা কাজে লাগিয়েই ছাত্রনেতারা হন শক্তিশালী। যদি ঢাকা ভার্সিটির আবাসন সমস্যা সম্পূর্ণ দূর হতো তাহলে হলের সিট নিয়ে রাজনীতি করা সম্ভব হত না। নবীন