বেসরকারি উদ্যোগে হেলিপোর্ট স্থাপন ও পরিচালনার ক্ষেত্রে নীতিমালা করতে যাচ্ছে সরকার। খসড়া নীতিমালা অনুযায়ী, ‘হেলিপোর্ট অপারেটরস লাইসেন্স’ গ্রহণের পর নিম্নমানের বা অনিরাপদ সেবা দিলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানকে শাস্তি পেতে হবে। এছাড়া ব্যক্তি মালিকানাধীন কোনো ভবনের ছাদে হেলিপ্যাড করতে ‘রুফটপ হেলিপ্যাড নীতিমালা’ও করছে সরকার। হেলিকপ্টার সেবাকে নিয়ম-কানুনের আওতায় আনতে ‘হেলিপোর্ট স্থাপন ও
অধ্যাপক জামিলুর রেজা চৌধুরী বলেছেন, ‘পৃথিবীতে আইন অমান্যকারী দেশের মধ্যে বাংলাদেশ শীর্ষে। সেটি যে কোনো ক্ষেত্রেই হোক। অথচ আমাদের দেশের মানুষ বিদেশে গেলে ঠিকই আইন মেনে চলছেন। এ জন্য চাই সচেতনতা এবং আইন মানার প্রবণতা বাড়ানো। এগুলো করতে পারলে একসময় সড়কে দুর্ঘটনা কমে আসবে।’ গতকাল ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে
‘আইন করে বৈষম্য সৃষ্টি করা হচ্ছে। অকল্যাণকর কোনো কিছু আমরা চাই না। যে আইনে মানুষের উপকারের পরিবর্তে ক্ষতি হয় সে ধরনের কোনো কিছু আমাদের দরকার নেই।’ সম্প্রতি ইতালিতে বর্ণবাদী আইন পাস করা হয়েছে। এটি বাতিলের দাবিতে দেশটিতে বিভিন্ন দেশের অভিবাসীরা দাবি জানিয়েছে। বলা হচ্ছে, এ আইনে বসত বাড়ির নিচে কোন
ইতালিতে প্রস্তাবিত নতুন আইনে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। ২৪ সেপ্টেম্বর আইন অনুমোদন করেছে দেশটির মন্ত্রিপরিষদ। এই আইনের ফলে বাংলাদেশিসহ অন্যান্য অভিবাসীদের মধ্যে চরম আতঙ্ক বিরাজ করছে। এটি কার্যকর করতে এখনো রাষ্ট্রপতির সই বাকি রয়েছে। নতুন আইনে সন্ত্রাস যৌন হয়রানি, মানবপাচার ও মাদক চক্রের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের আইনের আওতায় এনে
দক্ষিণ কোরিয়ায় অধ্যয়নরত বিদেশী শিক্ষার্থীদের জন্য বেশ কিছু আইন পরিবর্তন করেছে দেশটির আইন মন্ত্রণালয়। চলতি মাস মার্চ থেকেই এই পরিবর্তিত নতুন আইনগুলো কার্যকারিতা শুরু হয়েছে। দেশটির আইন মন্ত্রণালয় জানিয়েছে মূলত পড়াশোনার নাম করে যারা কাজ করতে চায় তাদের জন্যই কঠোর হচ্ছে সরকার। পরিবর্তন হওয়া আইনগুলো হলো- পার্ট টাইম কাজে বাধ্যবাধকতা: বর্তমান
আকরাম আলী (ছদ্দ নাম) গত বছর মাগুরা সরকারি কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাস করেছেন। কয়েকদিন পর নিজের নম্বরপত্রটি যখন হাতে পেলেন তখন চোখ তাঁর কপালে। কারণ, নম্বরপত্রে আকরাম আলীর নাম ভুলে হয়ে গেছে ছাদ্দাম আলী। এ নিয়ে আকরাম আলী বেশ ভাবনায় পড়ে গেলেন। কী করবেন এখন? আর যাই হোক, নম্বরপত্রে তো
মিডল ইস্ট রেসপিরেটরি সিনড্রোমের (মার্স) প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে আইন পাস করলো দক্ষিণ কোরিয়া। ভাইরাসটি প্রতিরোধে সরকারের ব্যর্থতার সমালোচনার প্রেক্ষিতে বৃহস্পতিবার দেশটির পার্লামেন্টেস এ আইনটি পাস হয়। মার্স আক্রান্ত রোগীদের সঙ্গরোধ করে রোগটির সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ এ আইনের উদ্দেশ্য বলে সংশ্লিষ্টরা জানান। নতুন অাইনে বলা হয়েছে, আক্রান্ত যেসব রোগী তদন্তকারীদের সঠিক তথ্য দিয়ে
ফেসবুকে যারা ধর্মীয় উন্মাদনা ছড়ায়, যারা উগ্রবাদ বা জঙ্গিবাদকে সমর্থন করে, যারা মনে করে ফেসবুকে যা খুশি লেখা বা করা যায়, তাঁদের সতর্ক হওয়ার দিন এসেছে৷ এমন কিছু দেখলেই ব্যবস্থা নেবে ফেসবুক৷ প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার জন্য কী না করা হয় ফেসবুকে৷ ভুল বা মিথ্যা তথ্য দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করা, হত্যার
দক্ষিণ কোরিয়ায় অভিবাসন পেতে ভুয়া কাগজপত্র বা ভুল তথ্য সরবরাহকারী বিদেশীদের জন্য শাস্তির বিধান আরও কঠোর করতে যাচ্ছে দেশটির সরকার। এ সংক্রান্ত একটি বিল ইতোমধ্যে মন্ত্রীসভায় অনুমোদনের পর জাতীয় সংসদে উত্থাপনের অপেক্ষায় রয়েছে। প্রস্তাবিত আইনের সংশোধনীতে অভিবাসন আবেদনপত্রে ভুল তথ্য প্রদান বা আনুষঙ্গিক ভুয়া কাগজপত্র জমাদানকারীদেরকে কোরিয়া থেকে বহিষ্কারসহ ৩
অবরোধ কর্মসূচি বন্ধ করতে সরকারের প্রতি আহবান জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত। শুক্রবার বেলা ১২টায় রাজধানীর ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ (আইডিইবি) মিলনায়তনে এক আলোচনা সভায় তিনি এ দাবি জানান। সুরঞ্জিত বলেন, অবরোধ রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণার সামিল। অবরোধ যারা দেয় আর যারা পালন করে উভয়কে কঠোর শাস্তির