দক্ষিণ কোরিয়া সরকার বিশ্ব অর্থনীতিতে ক্রমবর্ধমান অনিশ্চয়তার উপর কড়া নজর রাখছে। যে কোন প্রতিকূল পরিস্থিতিতে অভ্যন্তরীণ বাজারসমূহ স্থিতিশীল রাখতেও কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। সে লক্ষ্যে ‘নমনীয়’ উপায়ে রাষ্ট্রীয় কোষাগার নিয়ন্ত্রণ করছে দেশটির সরকার। কোরিয়ার অর্থমন্ত্রী ছই কুং হান আজ বৃহস্পতিবার এসব তথ্য জানিয়েছেন। মন্ত্রী এই বলে আশ্বস্ত করেছেন যে
খাদ্যপণ্য ও স্বাস্থ্যসেবার মূল্যে স্থিতিশীলতার কারণে সেপ্টেম্বরে দক্ষিণ কোরিয়ার মূল্যস্ফীতি বেড়েছে ১ দশমিক ১ শতাংশ, যা সাত মাসের মধ্যে সবচেয়ে কম। খবর এএফপি। রাষ্ট্রীয় পরিসংখ্যান সংস্থা জানায়, এক বছর আগের তুলনায় ভোক্তা মূল্যসূচক (সিপিআই) বেড়েছে ১ দশমিক ১ শতাংশ। আগস্টে মূল্যস্ফীতি বেড়েছিল ১ দশমিক ৪ শতাংশ হারে। এর আগে ফেব্রুয়ারিতে
বৃহস্পতিবার ৪০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের (৪১ ট্রিলিয়ন ওন) প্রণোদনা কর্মসূচির ঘোষণা দেয় দক্ষিণ কোরিয়া। দ্বিতীয় প্রান্তিকে দেশটির জিডিপির প্রবৃদ্ধি এক বছরেরও বেশি সময়ের মধ্যে সর্বনিম্ন হওয়ায় মন্দার ঝুঁকি আছে বলে হুঁশিয়ার করেন অর্থমন্ত্রী ছোয়ে গিয়ং হুয়ান। তার এই হুঁশিয়ারির পরেই অর্থনীতিকে গতিশীল করতে প্রণোদনা কর্মসূচির উদ্যোগ নিল দেশটি। খবর চ্যানেল
১০টি বড় গ্রুপ অব কোম্পানী (제벌) কোরিয়ার অর্থনীতি নিয়ন্ত্রণ করছে। এশিয়ার চতুর্থ অর্থনীতির দেশ দঃ কোরিয়ার অর্থনীতিতে বড় বড় কোম্পানীগুলোর আধিপত্য দিন দিন বেড়েই চলছে। চেবল.কম এর রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০১১ সালে কোরিয়ার মোট জিডিপির ৭৬.৫ শতাংশ যোগান দিয়েছে শীর্ষ ১০টি কোম্পানী যার পরিমাণ ছিল ৮৩৩.৩ বিলিয়ন ডলার (৯৪৬.১ ট্রিলিয়ন উওন)