দুই মাস বন্ধ থাকার পর আজ ৩১ মে (রোববার) সকাল থেকে গণপরিবহন চালু হয়েছে। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যবিধি মেনে নির্দিষ্ট শারীরিক দূরত্ব বজায় রেখে গণপরিবহনে যাত্রী ওঠাচ্ছেন নামাচ্ছেন বাস শ্রমিকরা। যাত্রীরা নিজেদের নিরাপত্তার জন্য মুখে মাস্ক ও হাতে গ্লাভস এমনকি ব্যক্তিগত সুরক্ষার সামগ্রী (পিপিই) পরিধান করছেন। নিদেনপক্ষে সবার মুখে
করোনাভাইরাসের কারণে উদ্ভূত পরিস্থিতি মোকাবিলায় দেশব্যাপী চলমান গণপরিবহন বন্ধের সিদ্ধান্ত আগামী ১১ এপ্রিল পর্যন্ত বাড়িয়েছে করেছে সরকার। তবে পণ্য পরিবহন, জরুরি সেবা, জ্বালানি, ওষুধ, পচনশীল ও ত্রাণবাহী পরিবহন এ নিষেধাজ্ঞার আওতামুক্ত থাকবে। শনিবার (৪ এপ্রিল) সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের পক্ষ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ সিদ্ধান্ত জানানো হয়েছে। সেখানে
করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকার সারাদেশে গণপরিবহন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আগামী ২৬ মার্চ থেকে ৪ এপ্রিল পর্যন্ত এ সিদ্ধান্ত কার্যকর থাকবে। তবে এসময়ে ট্রাক, কাভার্ডভ্যান, ওষুধ, জরুরি সেবা, জ্বালানি, পচনশীল পণ্য পরিবহন নিষেধাজ্ঞার বাইরে থাকবে। পণ্যবাহী যানবাহনে কোনো যাত্রী পরিবহন করা যাবে না। সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে বলা
গ্যাসের দাম বাড়ানোর পর এবার ঢাকা ও চট্টগ্রাম মহানগরী এলাকায় সিএনজিচালিত বাস, মিনিবাস ও অটোরিকশার ভাড়া পুনর্নির্ধারণ করে দিয়েছে সরকার। নগর পরিবহনের বাসের ভাড়া প্রতি কিলেমিটারে ১ টাকা ৬০ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ১ টাকা ৭০ পয়সা করা হয়েছে। আর মিনিবাসের ভাড়া ১ টাকা ৫০ পয়সা থেকে বাড়িয়ে করা হয়েছে ১