করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) সংক্রমণ পরিস্থিতিতে ১০ জন মুসল্লি ও দুজন হাফেজসহ মোট ১২ জনের অংশগ্রহণে রমজান মাসে মসজিদে এশা ও তারাবিহ নামাজ আদায় করা যাবে। বৃহস্পতিবার (২৩ এপ্রিল) ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী শনি বা রোববার (২৫ বা ২৬ এপ্রিল) দেশে সিয়াম সাধনার
প্রতিবছরের মতো এবারও প্রায় শতাধিক বাংলাদেশি হাফেজে কুরআন সৌদি আরবে তারাবি ও নামাজের ইমামতি করছেন। তন্মধ্যে কয়েকজনের পরিচয় তুলে ধরা হচ্ছে। সৌদি আরবের জনমুখে পরিচিত মহলের বেশ কিছু মসজিদে তারাবি ও নামাজ পড়িয়ে যারা বাংলাদেশের সুনাম বয়ে আনছেন। ১. মাওলানা আব্দুল খালেক নিজামী। পিতা. জনাব সুলতান আহমদ, থানা: সদর থানা,
রমজানের রাতের নামাজ তারাবিহ। এ মাসে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে খতম তারাবিহ পড়া হয়। এটা রমজান ও তারাবিহ নামাজের একটি অনন্য বিশেষত্ব। কেননা এতে মুসল্লিদেরও কুরআন খতম হয়ে যায়। এবার দেশের বিভিন্ন জেলার ৬০০ মসজিদে ১৩০০ হাফেজ কুরআন বিনা পারিশ্রমে পড়াচ্ছেন খতম তারাবিহ। যারা তারাবিহ নামাজ পড়ান তাদেরকে মসজিদ কমিটি
বাংলাদেশের হাফেজরা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে তারাবির নামাজ পড়িয়ে থাকেন। এ রেওয়াজ বেশ পুরনো। তবে মালয়েশিয়ায় হাফেজে কোরআনদের আসা-যাওয়ার ইতিহাস খুবই কম। বিগত তিন বছর বাংলাদেশ থেকে বেশ কয়েকজন হাফেজ তারাবির জন্য মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন দেশে এসেছেন। তাদেরই একজন হাফেজ মোহাম্মদ ইয়াসিন। ইয়াসিনের বাড়ি নারায়ণগঞ্জের আড়াই হাজারের ধন্ধি গ্রামে। তিনি মালয়েশিয়ার সেলাঙ্গর