আবারও তাইজুল ইসলাম, টেস্টে বাংলাদেশের আরেকটি মনে রাখার মতো জয়। গত জিম্বাবুয়ে সিরিজের সেরা খেলোয়াড় তাইজুল বল হাতে আবারও ঘূর্ণি বিষ ছড়ালেন। সেই বিষেই নীল হলো ওয়েস্ট ইন্ডিজ। চট্টগ্রামে বাঁহাতি এই স্পিনারের দুর্দান্ত বোলিংয়ে ২০৪ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নামা ক্যারিবীয়রা দ্বিতীয় ইনিংসে গুটিয়ে গেছে মাত্র ১৩৯ রানে। টার্নিং উইকেট
ব্যাটিংয়ে সাকিব-তামিম, বোলিংয়ে মোস্তাফিজ-অপু; এর সাথে দলের বাকিদের যোগ্য সহযোগিতায় সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে উইন্ডিজের বিপক্ষে ১২ রানের জয় পেয়েছে বাংলাদেশ। আগামীকাল ফ্লোরিডায় শেষ ম্যাচে সিরিজ জয়ের লক্ষ্যে খেলতে নামবে দুই দল। বাংলাদেশের করা ১৭১ রানের জবাবে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ১৫৯ রান করতে পেরেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। বাংলাদেশের পক্ষে
৪৩, ১৪৪, ১৫৯, ১৬৮। সদ্য শেষ হওয়া দুই টেস্টের চার ইনিংসে বাংলাদেশের রান। কিন্তু শুধু টেস্ট ফরম্যাট দিয়ে টাইগারদের বিচার করলে বড্ড অবিচার হবে! ওয়ানডেতে বাংলাদেশ আসলেই শক্তিশালী, সেটা আবারও দেখা গেল। টেস্টে বিবর্ণ হলেও ওয়ানডেতে সেই চেনা বাংলাদেশকে দেখা গেল ওয়েস্ট ইন্ডিজের গায়ানাতেও। ব্যাট বলে অলরাউন্ড পারফরম্যান্স। তামিমের বড়
শ্রীলঙ্কার সামনে জয়ের লক্ষ্যটা খুব বড় ছিল না, মাত্র ১৪৪ রানের। তবে যে টেস্টে তিনদিনেই ৩৫ উইকেট পড়েছে, সেই টেস্টে বোলারদের কতটা রাজত্ব চলছিল, সেটা না বললেও বোঝা যায়। তার মধ্যে ক্যারিবীয় বোলারদের তোপে একটা সময় ৮১ রানেই ৬টি উইকেট হারিয়ে বসেছিল লঙ্কানরা। তবে হারের শঙ্কায় পড়ে যাওয়া ম্যাচটা ঠান্ডা
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) ২০তম ম্যাচে মাশরাফি বিন মর্তুজার রংপুর রাইডার্সকে ১৪ রানে হারিয়ে দুর্দান্ত জয় তুলে নিয়েছে তামিম ইকবালের কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স। ফলে চার জয়ে ৮ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের দুইয়ে উঠে এসেছে ভিক্টোরিয়ান্সরা। এক পয়েন্ট বেশি নিয়ে শীর্ষে সাকিবের ঢাকা। শনিবার মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় স্টেডিয়ামে সন্ধ্যা ৬টায় মাঠে নামে দুই
এমনটা কিন্তু আশাই ছিল টাইগার ক্রিকেটভক্তদের মনে। ঘরের মাঠে; এমনকি দক্ষিণ-আফ্রিকার মাটিতেও যেভাবে প্রতিপক্ষকে পর্যদুস্ত করেছিলো এই ক্ষুদে টাইগাররা, তাতে ওয়েস্ট ইন্ডিয়ানদের বিপক্ষে জয়ের আনন্দটা এভাবে প্রকাশ করাটা একটু অবাক করারই মতো। কিন্তু এই দুই জয়ের মাঝের সময়টা এই ক্ষুদে বাঘদের জন্য ছিল বেশ হতাশাজনক। তাই হতাশা উড়ানো এই জয়ের