সম্প্রতি পর্তুগালে নাগরিকত্ব আইন সংশোধন নিয়ে দেশটির অভিবাসীদের মধ্যে বিভ্রান্তি দেখা দিয়েছে। পর্তুগালে জন্ম নেওয়া শিশুরা পর্তুগিজ নাগরিকত্ব পেতে পারে এমন শিরোনামের বেশ কয়েকটি অনলাইনে নিউজ প্রকাশের জের ধরে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়। সম্প্রতি পর্তুগালের দুটি মাইনর রাজনৈতিক দল পি সি পি এবং প্যান পর্তুগিজ নাগরিকত্ব আইন সংশোধনের বেশ কয়েকটি প্রস্তাব
ভারতের বিতর্কিত নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়ে রাজধানী দিল্লির জমা মসজিদের সামনে জড়ো হয়েছেন হাজারো মানুষ। তারা বিক্ষোভের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। এদিকে কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা যেন না ঘটে সেজন্য কড়া নিরাপত্তা জারি করেছে পুলিশ। রাজধানীর বিভিন্ন সংবেদনশীল এলাকায় বড় ধরনের সমাবেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় দিল্লির বিভিন্ন
শতাধিক নেতা ও হাজার হাজার কর্মীকে সঙ্গে নিয়ে ভারতের নতুন বিতর্কিত নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করেছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়। সোমবার দুপুরের দিকে কলকাতার রেড রোডে বাবা সাহেব আম্বেদকরের মূর্তিতে ফুলের মালা দিয়ে নেতাকর্মীদের সঙ্গে নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন তিনি। কলকাতার বাংলা দৈনিক আনন্দবাজারের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নতুন নাগরিকত্ব
দক্ষিণ-পশ্চিম ইউরোপের দেশ পর্তুগাল। এটি আইবেরীয় উপদ্বীপের পশ্চিম অংশে, স্পেনের দক্ষিণে ও পশ্চিমে অবস্থিত। আটলান্টিক মহাসাগরে দেশটির দীর্ঘ উপকূল রয়েছে। এছাড়া কয়েকটি স্বায়ত্তশাসিত দ্বীপপুঞ্জ পর্তুগালের নিয়ন্ত্রণাধীন। এগুলো হলো- আসোরেস দ্বীপপুঞ্জ এবং মাদেইরা দ্বীপপুঞ্জ, যারা উভয়েই আটলান্টিক মহাসাগরে অবস্থিত। লিসবন পর্তুগালের রাজধানী ও বৃহত্তম শহর। বর্তমানে ইউরোপে পর্তুগালের আরেক পরিচিতি হলো
ভারতের সংশোধিত নাগরিক আইন যারা মানছেন না; তাদের উত্তর কোরিয়া চলে যাওয়ার পরামর্শ দিয়ে বিতর্কের মুখে পড়েছেন মেঘালয় প্রদেশের গভর্নর তথাগত রায়। একই সঙ্গে তিনি বলেন, যারা বিভাজনমূলক গণতন্ত্র চান না, তাদের উত্তর কোরিয়া চলে যাওয়া উচিত। তার বিতর্কিত এ মন্তব্যের পর দেশটিতে ব্যাপক সমালোচনা শুরু হয়েছে। ভারতের নাগরিকত্ব বিল
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় গতকাল শুক্রবার গণআন্দোলনের ডাক দেয়ার পর থেকেই রাস্তায় নামে বিক্ষোভকারীরা। শনিবার সকালে নাগরিকত্ব আইনের প্রতিবাদে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে দফায় দফায় শুরু হয়েছে বিক্ষোভ ও রেল-সড়কপথ অবরোধ। বাস-গাড়িতে ভাঙচুরের ঘটনার সঙ্গে গোটা রাজ্যে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ছে। কলকাতার দৈনিক আনন্দবাজার পত্রিকার প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, দেশের উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলোর পাশাপাশি শুক্রবারে
ইতালিতে বহুল আলোচিত নাগরিকত্ব আইন পরিবর্তনের প্রস্তাব উত্থাপন করা হয়েছে। অভিবাসীদের পাসপোর্ট পাওয়ার বিষয়টি সহজ করতে প্রস্তাবটি আইন সভায় উত্থাপন করেছে দেশটির বর্তমান জোট সরকার। বাংলাদেশি কোনো নাগরিক ইতালির নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করলে সব ঠিক থাকলে প্রক্রিয়া শেষ হয়ে পাসপোর্ট হাতে পেতে আগে সময় লাগত দুই বছর। নতুন আইনে সময়
ইতালিতে নাগরিকত্ব আইন পরিবর্তন করেছে দেশটির সরকার। নাগরিকত্ব পেতে পূর্বের নিয়ম থেকে আরও দুই বছর বাড়ানো হয়েছে। এ ছাড়া কিছু শর্ত আরোপ করা হয়েছে। সময় বাড়ানোর ফলে একজন বাংলাদেশিকে ইতালিয়ান নাগরিকত্ব পেতে ১৪ বছর অপেক্ষা করতে হবে। এর আগে সময় লেগেছে ১২ বছর। বর্তমান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সালভিনির অভিবাসী ও নিরাপত্তা ডিক্রী
প্রাকৃতিক সৌন্দর্যরূপে যেমন সাবলীল পর্তুগাল তেমনি পর্তুগালকে ইউরোপে অভিবাসীদের ‘স্বর্গরাজ্য’ হিসেবেও আখ্যায়িত করা হয়। ইউরোপের অন্যান্য দেশে যেখানে অভিবাসীদের বিষয়ে কঠোর নীতি অনুসরণ করে, সেখানে পর্তুগাল বৈধ পন্থায় প্রবেশকারী অভিবাসীদের জন্য সহজতম শর্তে রেসিডেন্স প্রদান প্রক্রিয়া চালু রেখেছে। সম্প্রতি নাগরিকত্ব আইনে বড় ধরনের পরিবর্তন এনেছে পর্তুগাল। গত ৫ জুলাই পর্তুগালের
গত ১৮ অক্টোবর অস্ট্রেলিয়ার সিনেটের ক্রস বেঞ্চে প্রত্যাখ্যাত হয় নাগরিকত্বের প্রস্তাবিত নতুন আইন। এর ফলে বর্তমান আইনেই নাগরিকত্বের আবেদন বিবেচনা করা হচ্ছে। নাগরিকত্বের প্রস্তাবিত নতুন আইন সিনেটে প্রত্যাখ্যাত হলেও অস্ট্রেলিয়ার বর্তমান টার্নবুল সরকার আবারও নতুন করে নাগরিকত্ব আইন চালু করার ইঙ্গিত দিয়েছে। অভিবাসন মন্ত্রী পিটার ডাটন বলেন, তিনি সংশোধিত পরিবর্তনের