উত্তর কোরিয়ার একটি পরমাণু স্থাপনায় সন্দেহজনক তৎপরতা চলছে বলে দাবি করেছেন একদল মার্কিন গবেষক। তারা বলছেন, গত জুনে মার্কিন প্রেসিডেন্টের সঙ্গে এক শীর্ষ বৈঠকে পরমাণু তৎপরতা বন্ধ করার যে প্রতিশ্রুতি পিয়ংইয়ং দিয়েছিল তা রক্ষা করা হচ্ছে না। ওয়াশিংটন-ভিত্তিক ‘৩৮ নর্থ’ থিংক ট্যাংকের গবেষকরা এক প্রতিবেদনে স্যাটেলাইট থেকে তোলা ছবির উদ্ধৃতি
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও বলেছেন, উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে পরমাণু ইস্যুতে তার দেশের আলোচনা অব্যাহত থাকবে। রাজধানী পিয়ংইয়ংয়ে উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উনের সঙ্গে বৈঠকে পর দক্ষিণ কোরিয়ায় পৌঁছে তিনি একথা বলেছেন। গত জুন মাসে সিঙ্গাপুরে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং কিম জং উনের মধ্যে বৈঠকের পর এ ইস্যুতে দু
দক্ষিণ কোরিয়ার পুনএকত্রীকরণ বিষয়ক মন্ত্রী বলেছেন, উত্তর কোরিয়ার পরমাণু অস্ত্র ভাণ্ডারে সর্বোচ্চ ৬০ বোমা থাকতে পারে। এ সংখ্যা সর্বনিম্ন ২০টিও হতে পারে। খবর এপির। উত্তর কোরিয়ার পরমাণু অস্ত্রের সংখ্যা নিয়ে দক্ষিণ কোরিয়ার পক্ষ থেকে এটি প্রথম প্রকাশ্য মন্তব্য। দুই কোরিয়ার পুনএকত্রীকরণ বিষয়ক মন্ত্রী চো মিয়ং-জিয়ন দক্ষিণ কোরিয়ার সংসদ এক প্রশ্নের
আগামী ৬-৭ বছরের মধ্যেই বিশ্বের পঞ্চম বৃহৎ পরমাণু শক্তিধর দেশ হতে যাচ্ছে পাকিস্তান। দেশটির কাছে এখন পরমাণু অস্ত্র রয়েছে ১৪০-১৫০টি। তাদের পরমাণু উন্নয়ন কার্যক্রম বর্তমান গতিতে চলতে থাকলে ২০২৫ সাল নাগাদ এ অস্ত্রের সংখ্যা দাঁড়াবে ২২০ থেকে ২৫০টি। নিজেদের সমীক্ষা শেষে এ তথ্য জানিয়েছে ৫০১টি সংগঠনের জোট যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক ফেডারেশন অব
অবশেষে পরমাণু উৎক্ষেপণ স্থাপনা ধ্বংস করতে উত্তর কোরিয়া কাজ শুরু করেছে বলে মনে করা হচ্ছে। উত্তর কোরিয়ার সোহায়ি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ কেন্দ্রের পাঠানো ছবি থেকে দেখা গেছে, উত্তর-পূর্বের রকেট সাইট ধ্বংস করতে শুরু করেছে দেশটি। আজ মঙ্গলবার বিবিসির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। মহাকাশ থেকে সোহায়ির পাঠানো ছবির আলোকে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক
উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উনের দক্ষিণ কোরিয়া সফরের মধ্য দিয়ে কোরীয় উপদ্বীপে যেন শান্তির পায়রা উড়ছে। দুই কোরিয়ার শীর্ষ নেতাদের মধ্যকার বৈঠকে অংশ নিতে শুক্রবার সকালে কিম দক্ষিণ কোরিয়ার সীমান্তবর্তী পানমুনজম গ্রামে পৌঁছালে তাকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাগত জানান দেশটির প্রেসিডেন্ট মুন জে ইন। ঐতিহাসিক বৈঠকের পর এক যৌথ ঘোষণায় এ
দক্ষিণ কোরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানিয়েছেন, উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা কিম জং উন তার দেশকে পরমাণু নিরস্ত্রীকরণের ব্যাপারে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। মার্কিন টেলিভিশন চ্যানেল ফেস দ্য ন্যাশন অনুষ্ঠানে এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি এ কথা বলেছেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান সোমবার এ তথ্য জানিয়েছে। চলতি মাসের প্রথম দিকে দক্ষিণ কোরিয়ার কর্মকর্তারা জানিয়েছিলেন, কোরীয় উপদ্বীপকে
আমেরিকা অপারমানবিক বিষয়কে ইস্যু বানিয়ে ইরানভীতি ছড়িয়ে দেয়ার যে নীতি গ্রহণ করেছে মনে হচ্ছে তাতে তারা হতাশা হয়ে পড়েছে। কারণ পরমাণু সমঝোতার মাধ্যমে আমেরিকা ইরানের পরমাণু তৎপরতা ও গবেষণা থামিয়ে দিতে ব্যর্থ হয়েছে। আমেরিকার কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ’র পরিচালক মাইক পম্পেও বিবিসিকে দেয়া সাক্ষাতকারে পশ্চিম এশিয়া তথা মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের শক্তি
উত্তর কোরিয়া এক কড়া বার্তায় বলেছে, কোরিয় উপদ্বীপকে পরমাণু যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যাচ্ছে আমেরিকা। কোরিয় উপদ্বীপে মার্কিন নানামুখী সামরিক তৎপরতার পর পিয়ংইয়ং এ বিবৃতি দিল। পিয়ংইয়ং আরো বলেছে, “বিপজ্জনক সামরিক উসকানির মাধ্যমে আমেরিকা কোরীয় উপদ্বীপকে পরমাণু ঝুঁকির দিকে ঠেলে দিচ্ছে।” উত্তর কোরিয়ার সরকারি মালিকানাধীন পত্রিকা রোডং সিনমুনে প্রকাশিত এক সম্পদাকীয়তে
চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং এবং দক্ষিণ কোরিয়ার নব নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট মুন জে-ইন বৃহস্পতিবার উত্তর কোরিয়ার পরমাণু নিরস্ত্রিকরণের বিষয়ে সম্মত হয়েছেন। প্রতিবেশী এ দু’দেশের এটি অভিন্ন লক্ষ্য। খবর এএফপি’র। মুনের দপ্তরের মুখপাত্র ইয়ন ইয়ং-চান সাংবাদিকদের বলেন, এ দুই নেতার এটি ছিল প্রথম ফোনালাপ। এসময় তারা সম্মত হন, উত্তর কোরিয়ার পরমাণু নিরস্ত্রিকরণ