কোনো ধরণের ঘোষণা ছাড়াই উজানের একটি বাঁধ খুলে দেওয়ায় পাকিস্তানের বিস্তীর্ণ এলাকায় বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে পাকিস্তান সরকার। এর মাধ্যমে ভারত পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সর্বমুখী যুদ্ধ শুরু করেছে বলে মনে করছে ইসলামাবাদ। পাকিস্তানের পানি ও বিদ্যুৎ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মোজাম্মিল হোসেন এ অভিযোগ করেছেন। তিনি বলেন, ভারত এখন
দেশের বাজারে অনুমোদিত ৫টি ব্র্যান্ডের বোতল ও জারের পানি মানহীন ও খাওয়ার উপযোগী নয়। হাইকোর্টে এক প্রতিবেদনের মাধ্যমে এমনটাই জানিয়েছে বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস এন্ড টেস্টিং ইন্সটিটিউশন- বিএসটিআই। এর মধ্যে রয়েছে ফ্রুটস অ্যান্ড ফ্লেভার লিমিটেডের ‘ইয়ামি ইয়ামি’, সিনহা বাংলাদেশ ট্রেডস লিমিটেডের ‘এক্যুয়া মিনারেল’, ক্রিস্টাল ফুড অ্যান্ড বেভারেজের ‘সিএফবি’, ওরোটেক ট্রেড অ্যান্ড টেকনোলজির
স্মার্টফোনের চার্জিং সমস্যা সমাধানে এসে গেলো যুগান্তকারী সমাধান। বিদ্যুৎ ছাড়াই পানিতে চার্জ হবে স্মার্টফোন। আর এর জন্য বিজ্ঞানীরা ছোট্ট একটি চার্জিং ডিভাইস আবিষ্কার করেছেন। যেটি দেখতে অনেকটা ক্রেডিট কার্ডের মত। এই চার্জিং ডিভাইসটিতে লবনাক্ত পানি রয়েছে, যা কিনা বিদ্যুৎ উৎপন্ন করতে পারে। ফলে পাওয়ার ব্যাংকের মতই ফোনে চার্জ দেওয়া যাবে।
অনেক অভিজ্ঞতা থেকে আপনি আগেভাগেই শিক্ষাটা পেতে পারেন। তেমনই এক শিক্ষা আজ আমরা একজনের জীবনযাপন থেকে গ্রহণ করতে পারি। প্রতিদিন পর্যাপ্ত পানি খাওয়া সুস্বাস্থ্যের জন্যে অতি জরুরি। কিন্তু কয়জন এই নিয়ম একেবারে নিখুঁতভাবে পালন করেন? একজন লিখেছেন তার অভিজ্ঞতার কথা। প্রতিদিন সকালে তিনি এক লিটার পানি খেয়ে দিনের শুরু করেন।
কোনও বিশেষ অংশে নয়, চাঁদের সর্বত্রই সম্ভবত রয়েছে পানি! ইসরোর চন্দ্রযান-১ মিশন ও নাসার রিকনসায়েন্স অরবিটারের পাঠানো তথ্য বিশ্লেষণ করে এমনটাই মনে করছেন বিজ্ঞানীরা। তবে সেই পানিকে সহজে পাওয়া যাবে না বলেই মনে করছেন তাঁরা। সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে জানা যাচ্ছে, এই গবেষণাপত্রটি প্রকাশিত হয়েছে নেচার জিওসায়েন্স পত্রিকায়। সেখানে চাঁদের
এখন প্রায় সকলেই ফোন ব্যবহার করেন। কেউ ব্যবহার করেন স্মার্টফোন, কেউ আবার ব্যবহার করেন অপেক্ষাকৃত কমদামি সাধারণ ফোন। আর ফোন ব্যবহার করা মানেই ফোন সম্পর্কিত নানা সমস্যা। সেই হাজারো সমস্যার মধ্যে অন্যত্তম হল ফোন পানিতে পড়ে যাওয়া। ফোন পানিতে পড়লে কী করণীয় তা অনেকেরই অজানা। আজ আমরা ফোন পানিতে পড়ে