এ বছর বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সর্বোচ্চ সামরিক পুরস্কার ‘সেনাবাহিনী পদক’ পেয়েছেন সিলেটের কৃতী সন্তান বাংলাদেশ শিশু হৃদরোগ চিকিৎসার পথিকৃৎ ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নুরুন্নাহার ফাতেমা বেগম। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে শান্তিকালীন বীরত্বপূর্ণ/সাহসিকতাপূর্ণ কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ এ পদক প্রদান করা হয়। গত ৬ নভেম্বর প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় গণভবন কমপ্লেক্স থেকে প্রেরিত এক পত্রে এতথ্য জানানো হয়। উল্লেখ্য, চলতি
নরসিংদীর শিবপুরে এক প্রবাসীর বাড়িতে ডাকাতি হয়েছে। ডাকাতদল ওই বাড়ির স্কুলছাত্রী ফাতেমা আক্তারকে (১৫) কুপিয়ে হত্যা করেছে। এ সময় নিহত ফাতেমার মা রাজিয়া বেগম ও ভাই রায়হানকেও কুপিয়ে জখম করা হয়। গতকাল সোমবার (৮ অক্টোবর) দিবাগত রাতে উপজেলার মুনসেফেরচর এলাকায় প্রবাসী মতিউর রহমানের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। নিহত ফাতেমা একই
অভাব অনটনের সংসার ছিল ফাতেমার। মাত্র ৯ বছর বয়সে তাই তাকে পাঠিয়ে দেয়া হয় মধ্যবিত্ত একটি পরিবারের গৃহকর্মী হিসেবে কাজ করতে। সেখানে সামান্য বেতনে কাজ করতে হতো তাকে। প্রায় দু’বছর পর কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলার এই কিশোরীর বয়স যখন ১১ বছর হলো তখন হঠাৎ একদিন তারা বাবা-মা তাকে বাড়িতে ডেকে পাঠাল।
রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ফেলে যাওয়া অবুঝ শিশু ফাতেমা। এই ফাতেমার বৈধ অভিভাবকত্বের জন্য শেষ পর্যন্ত আদালতে যুদ্ধ চালিয়ে গেছেন আবেদনকারী ৯ দম্পতি। যেকোনো কিছুর বিনিময় তারা চেয়েছিলেন ফাতেমার অভিভাবকত্ব। তার অভিভাবকত্ব পাওয়ার জন্য ছিলেন সবাই যোগ্য। কিন্তু সবকিছু বিবেচনা করে ফাতেমাকে পাবেন এক দম্পতি। এটা কিছুতেই মানতে রাজি