উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যকার উচ্চপর্যায়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার উত্তর কোরিয়ার সীমান্ত শহরে দুই দেশের উপমন্ত্রী পর্যায়ে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে খুব বড় ধরনের অগ্রগতির আশা না করা গেলেও গত আগস্ট থেকে দুই দেশের সেনাবাহিনীর মধ্যে উত্তেজনা এবং কয়েক দশক ধরে চলা রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ থেকে কিছুটা হলেও উত্তরণ
উত্তর কোরিয়ার মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে জাতিসঙ্ঘ নিরাপত্তা পরিষদ আগামী ১০ ডিসেম্বর বৈঠকে বসবে। দ্বিতীয়বারের মতো এ ধরণের বৈঠক অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। মার্কিন কূটনীতিকরা একথা জানিয়েছেন। পিয়ংইয়ংয়ের অস্বস্তিকর মানবাধিকার রেকর্ড নিয়ে ব্রিটেন ও ফ্রান্সসহ জাতিসঙ্ঘ নিরাপত্তা পরিষদের নয়টি সদস্য দেশ আলোচনার আহবান জানানোর পর এ বৈঠকের তারিখ নির্ধারণ
সফররত ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সাথে বৈঠক করেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। আজ রোববার বিকেল ৪টা ৫ মিনিটে রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে এই বৈঠক শুরু হয়। বিকেল পৌনে ৫টায় বৈঠক শেষে তারা বের হন। বৈঠকে খালেদা জিয়ার সাথে আরো উপস্থিত ছিলেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম
বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া যৌথ কমিশনের চতুর্থ বৈঠক বসছে শনিবার। বৈঠকে বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেবেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। ইতোমধ্যে বৈঠকে যোগ দিতে চার দিনের সফরে মালয়েশিয়া পৌঁছেছেন তিনি। শনিবার থেকে দেশটির সাবাহ প্রদেশের কোতা কিনাবালুতে দু’দিনের ওই বৈঠক শুরু হবে। সেখানে মন্ত্রীর সঙ্গে পররাষ্ট্র, স্বরাষ্ট্র, বাণিজ্য, প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় ও
বিএনপি চেয়ারপারসন ও ২০ দলীয় জোটের শীর্ষ নেতা খালেদা জিয়ার সঙ্গে বৈঠক করতে তার গুলশান কার্যালয়ে গেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত মার্শা ব্লুম বার্নিকাটসহ ইউরোপীয় ইউনিয়নের ৮ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল। সন্ধ্যা পৌনে ৭টার সময় তারা খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক কার্যালয়ে যান। বাংলাদেশে রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিয়োগের পর বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট পার্ক গুণ হে দেশটির প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর শীর্ষ নেতৃত্বের সাথে বৈঠকে বসবেন। চলতি মার্চেই এ বৈঠক অনুষ্ঠানের কথা রয়েছে। ক্ষমতাসীন স্যানুরি পার্টির মুখপাত্র কুওন ইয়ুন হে রবিবার জানান যে মধ্যপ্রাচ্যে নয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরেই রাষ্ট্রপতি স্যানুরি পার্টির প্রধান কিম মু সুং ও প্রধান বিরোধী জোট
দেশের বিদ্যমান পরিস্থিতি নিয়ে কূটনীতিক মহলের তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে। সম্প্রতি এ তৎপরতা বেশ দৃশ্যমান হয়ে উঠেছে। সরকার ও বিরোধীজোটের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করছেন বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকরা। এরই ধারাবাহিকতায় বুধবার অস্ট্রেলিয়ান হাইকমিশনার গ্রেগ এ উইলককের বাসায় এক চা চক্রে মিলিত হলেন বাংলাদেশে অবস্থানরত বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকরা। বিকেল সাড়ে ৩ টায়
দুই বছর পর প্রথমবারের মতো আনুষ্ঠানিকভাবে শীর্ষ বৈঠকে মিলিত হল চিরবৈরি জাপান এবং চীন। এক খবরে দ্য গার্ডিয়ান জানিয়েছে, সোমবার চীনের রাজধানী বেইজিংয়ের গ্রেট হলে চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং জাপানি প্রধানমন্ত্রী শিনজো অ্যাবের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এশিয়া প্যাসিফিক ইকোনমিক কো-অপারেশন (অ্যাপেক) সম্মেলনে অংশ নিতে জাপানি প্রধানমন্ত্রী বর্তমানে চীনে অবস্থান করছেন।