কার্যক্রম শুরু করতে নতুন তিনটি ব্যাংককে নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বিভিন্ন মহলের সমালোচনা সত্ত্বেও নতুন সরকার গঠনের দেড় মাসের মাথায় এ তিন ব্যাংককে অনুমোদন দিল বাংলাদেশ ব্যাংক। ব্যাংক তিনটি হলো- বেঙ্গল কমার্শিয়াল ব্যাংক, দ্য সিটিজেন ব্যাংক ও পিপলস ব্যাংক। রোববার বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবিরের সভাপতিত্বে পরিচালনা পর্ষদের জরুরি
খেলাপি ঋণ বৃদ্ধির কারণে মূলধন ঘাটতি থেকে বেরোতে পারেনি নয় ব্যাংক। এসব ব্যাংকের ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৯ হাজার ৬৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকারি ছয়টি ব্যাংকের ঘাটতি রয়েছে ১৭ হাজার ১৮০ কোটি টাকা। বাকি এক হাজার ৮৮৩ কোটি টাকার ঘাটতি রয়েছে বেসরকারি তিন ব্যাংকে। মূলধন ঘাটতি নিয়ে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোনো
আওয়ামী লীগ সরকারের দুই মেয়াদে দেশের ব্যাংকিং খাত থেকে ২২ হাজার ৫০২ কোটি টাকা লুটপাট হয়েছে বলে জানিয়েছে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। শনিবার (৮ ডিসেম্বর) রাজধানীর একটি হোটেলে ‘বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাত নিয়ে আমাদের করণীয় কী’ শীর্ষক এক সেমিনারে এ তথ্য তুলে ধরে সিপিডি। সিপিডির সম্মানীয় ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের
জিবাজারে তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ ব্যাংকের আর্থিক অবস্থার অবনতি হয়েছে। তালিকাভুক্ত ৩০টি ব্যাংকের মধ্যে নগদ অর্থ সংকটে পড়েছে ১৪টি ব্যাংক। মুনাফা কমেছে ১৫টি ব্যাংকের। সম্পদ কমেছে ছয়টির। লোকসানের মধ্যে নিমজ্জিত হয়েছে একটি ব্যাংক। ব্যাংকগুলোর চলতি বছরের প্রথমার্ধের (জানুয়ারি-জুন) আর্থিক প্রতিবেদন বিশ্লেষণ করে এমন তথ্য পাওয়া গেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ব্যাংকের এই দুরবস্থা উদ্বেগ
নগদ অর্থের সংকট কাটিয়ে উঠতে আমানত সংগ্রহে মরিয়া হয়ে উঠেছে ব্যাংকগুলো। ধারাবাহিক বাড়ছে আমানতের সুদের হার, আর সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ঋণের সুদও। গত দুই মাসে ২ থেকে ৩ শতাংশ সুদ বাড়িয়েছে অনেক ব্যাংক। ফলে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন ব্যবসায়ীরা। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, একদিকে ব্যাংকের তারল্য সংকট চলছে, ঋণের চাহিদাও বেড়েছে। অন্যদিকে ব্যাংকগুলোর
অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন, গত বছরের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশে ব্যাংকিং খাতে কার্যরত ৫৭টি ব্যাংকের মধ্যে চারটি রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের মূলধন ঘাটতির পরিমাণ ছিল ৭ হাজার ৬২৬ কোটি ২৩ লাখ টাকা এবং তিনটি বেসরকারি ব্যাংকের মূলধন ঘাটতির পরিমাণ ছিল ১ হাজার ৭৯১ কোটি ২০ লাখ টাকা। অর্থাৎ সর্বমোট
বেসরকারি খাতের অধিকাংশ ব্যাংকের কাছে ঋণ দেয়ার মতো পর্যাপ্ত টাকা নেই। তারা অর্থ সংগ্রহে অসম প্রতিযোগিতায় নেমেছে। এ প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে ব্যাংকগুলো আমানতের সুদহার বাড়িয়ে দিয়েছে। ফলে বেড়ে যাচ্ছে ব্যাংকের খরচ। এবার খরচ সামলাতে ব্যাংকগুলো ঋণের সুদহারও বাড়াচ্ছে। এতে বিপাকে পড়ছেন ব্যবসায়ীরা। ব্যাংক খাত সংশি্লষ্টরা বলছেন, গত বছরের এ সময়ে
বাংলাদেশে নতুন আরো ৩টি ব্যাংকের অনুমোদন দিচ্ছে সরকার বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। আজ সোমবার রাজধানীর ঢাকা ক্লাবে আয়োজিত একটি অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি। অর্থমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশে অনেক ব্যাংক রয়েছে। তারপরও প্রচুর অঞ্চল ব্যাংক সেবার বাইরে রয়েছে। এ কারণেই নতুন ব্যাংকের অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে।
নতুন ব্যাংকের জন্য ২০১১ সালে আবেদন চায় বাংলাদেশ ব্যাংক। জমা পড়ে ৩৭টি আবেদন। সরকারের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দিয়ে নয়টি ব্যাংকের অনুমোদনও দেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। যদিও আর কোনো ব্যাংকের অনুমোদন না দেয়ার পক্ষেই মত ছিল আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থাটির। ২০১২ সালে ওই নয় ব্যাংকের অনুমোদনের পর গত বছরও অনুমোদন পায় বর্ডার গার্ড
কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলার নিমসার বাজার অগ্রণী ব্যাংক শাখা থেকে আবদুর রাজ্জাক নামে এক সবজি ব্যবসায়ীর পাঁচ লাখ ৭২ হাজার টাকা নিয়ে গেছে তিন সদস্যের একটি প্রতারক দল। রবিবার (২৯ অক্টোবর) একটি শপিং ব্যাগে ওই টাকা নিয়ে ব্যাংকে জমা দেওয়ার জন্য গিয়েছিলেন ব্যবসায়ী আবদুর রাজ্জাক। ব্যবসায়ী আবদুর রাজ্জাকের (৬০) বাড়ি পাবনা