অবৈধপথে ইতালি পাড়ি দিতে গিয়ে তিউনিসিয়া উপকূলে নৌকাডুবিতে সলিল সমাধি হয় ফেঞ্চুগঞ্জের আহমদ, লিটন ও আজিজসহ দেশের অন্তত ৩৯ জন। ভাগ্যক্রমে বেঁচে যাওয়া যুবকরা এখন দেশে ফিরতে শুরু করেছেন। রোববার দুপুরে দেশে ফেরা বিলাল আহমদের সঙ্গে কথা হয় এ প্রতিবেদকের। তিনি বলেন, নিজে বেঁচে ফিরলেও তার চোখের সামনে আপন ভাগ্নে
ভূমধ্যসাগরের লিবিয়া উপকূল থেকে ১৪ বাংলাদেশিসহ ২৯০ জন অভিবাসীকে উদ্ধার করেছে দেশটির নৌবাহিনী। ইউরোপগামী তিনটি নৌকা থেকে এই অভিবাসীদের উদ্ধার করা হয়েছে বলে লিবিয়ার নৌবাহিনীর বরাত দিয়ে মার্কিন সংবাদমাধ্যম দ্য ওয়াশিংটন পোস্ট এ খবর জানিয়েছে। শুক্রবার লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলির পূর্ব উপকূলে দুটি পৃথক অভিযান চালিয়ে তাদের উদ্ধার করা হয়। ভাগ্য
ভূমধ্যসাগরে এক নৌকা ডুবিতে নিহত প্রায় ৬০ জন অভিবাসীর অধিকাংশই বাংলাদেশি নাগরিক বলে জানিয়েছে তিউনিসিয়ার রেড ক্রিসেন্ট। বেঁচে যাওয়া লোকজন তিউনিসিয়ার রেড ক্রিসেন্টকে জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার গভীর রাতে লিবিয়ার উপকূল থেকে ৭৫ জন অভিবাসী একটি বড় নৌকায় করে ইতালির উদ্দেশে রওয়ানা হন। গভীর সাগরে তাদের বড় নৌকাটি থেকে অপেক্ষাকৃত ছোট একটি
জাতিসংঘ শরণার্থীবিষয়ক সংস্থার (ইউএনসিএইচআর) এক প্রতিবেদন অনুযায়ী ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চল দিয়ে অবৈধভাবে ইউরোপে পাড়ি দেয়ার পথে চলতি বছর ১৬শ’য়ের বেশি মানুষ নিহত কিংবা নিখোঁজ হয়েছেন। সংস্থাটির ঝুঁকিপূর্ণ ভ্রমণ প্রতিবেদনে বলা হয় এ বছর ঝুঁকিপূর্ণ পথে পাড়ি দেয়ার সময় প্রতি ১৮ জনের মধ্যে একজন নিহত হয়েছেন। সোমবার প্রকাশিত ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে,
লিবিয়ার উপকূলে ভূমধ্যসাগরে পাঁচটি কাঠের নৌকা থেকে ২ হাজারেরও বেশি অভিবাসীকে উদ্ধার করা হয়েছে। ইউরোপীয় যুদ্ধজাহাজ ও কোস্ট গার্ডের কয়েকটি জাহাজের সাহায্যে তাদের উদ্ধার করা হয়। শনিবার মাল্টাভিত্তিক ব্যক্তিগত অর্থায়নে পরিচালিত মাইগ্র্যান্ট অফসোয়ার এইড স্টেশন (মোয়াস) এ তথ্য জানিয়েছে। মোয়াস জানায়, পাঁচটি মাছ ধরার কাঠের নৌকায় ভর্তি এসব অভিবাসীকে উদ্ধারে
ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) পরিচালিত কয়েক দফা অভিযানে গত শুক্রবার ভূমধ্যসাগর থেকে চার হাজারের বেশি অভিবাসীকে উদ্ধার করা হয়েছে। উদ্ধারকৃতদের সাময়িকভাবে ইতালির উপকূলে আশ্রয় দেয়া হয়েছে। খবর এএফপি। ইতালির কোস্টগার্ডের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা এএফপি জানায়, দিনভর অভিযান চালিয়ে কয়েকটি নৌকা থেকে প্রায় ৪ হাজার ২০০ অভিবাসীকে উদ্ধার করেছে তারা। এ