শতাধিক নেতা ও হাজার হাজার কর্মীকে সঙ্গে নিয়ে ভারতের নতুন বিতর্কিত নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করেছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়। সোমবার দুপুরের দিকে কলকাতার রেড রোডে বাবা সাহেব আম্বেদকরের মূর্তিতে ফুলের মালা দিয়ে নেতাকর্মীদের সঙ্গে নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন তিনি। কলকাতার বাংলা দৈনিক আনন্দবাজারের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নতুন নাগরিকত্ব
ভারতে সংবিধানের ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলের সিদ্ধান্তের পর থেকে গোটা দেশের রাজনীতিতে তোলপাড় চলছে। রাজ্যসভায় তৃণমূল সাংসদরা কর্মবিরতি (ওয়াকআউট) করেছেন। কিন্তু সোমবার রাত পর্যন্ত চুপ থাকলেও অবশেষে মুখ খুললেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কাশ্মীরকে বিশেষ মর্যাদাদানকারী ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলে মোদি সরকারের সিদ্ধান্ত নিয়ে কোনো মন্তব্য না করলেও পদ্ধতি নিয়ে প্রশ্ন তুললেন
লোকসভা নির্বাচনের ফল প্রকাশিত হওয়ার প্রায় ৪৮ ঘণ্টা পরে শনিবার সংবাদ মাধ্যমের সামনে এলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দেপাধ্যায়। সেখানে তিনি আগের লোকসভা নির্বাচনের হিসেব তুলে দাবি করলেন, আসন কমলেও ভোট বেড়েছে তার। এদিন তিনি বিজেপির বিরুদ্ধে প্রবল সাম্প্রদায়িক মেরুকরণ ঘটানোর অভিযোগ তুলে বলেন, ‘ইফতারে গিয়েছি, একশোবার যাবো।’ এছাড়া সরাসরি তুললেন
চলতি বছরের লোকসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গের ৪২টি আসনের মধ্যে তৃণমূল কংগ্রেস এগিয়ে আছে ২৩ আসনে, বিজেপি ১৮ আসনে এবং কংগ্রেস ১ আসন। এ নিয়ে টানা তৃতীয়বারের মতো ওই রাজ্যে জয়ী হলো মমতার দল তৃণমূল কংগ্রেস। এর আগের দুটি নির্বাচনেও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বাধীন তৃণমূল কংগ্রেস পশ্চিমবঙ্গে সরকার গঠন করে। ২০১১ সালে কয়েক
লোকসভা নির্বাচনে বিরোধী জোটের প্রচারণা শুরু হল শনিবারের ব্রিগেডের মঞ্চ থেকে। সমাবেশের পর বিরোধী দলের নেতাদের নিজ হাতে খাবার পরিবেশন করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এমন ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট হওয়ার পর ভাইরাল হয়ে গেছে ইতোমধ্যে। ছবিতে দেখা যায়, বিহারের আরজেডি-র নেতা তেজস্বী যাদবকে খাবার দিচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী। সেখানে বসেই মধ্যাহ্নভোজ সারচ্ছিলেন
এবার ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে হিটলারের সঙ্গে তুলনা করে কলকাতায় বিজেপির বিরুদ্ধে লোকসভা ভোটের প্রচার শুরু করলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়। শনিবার রাজ্যের শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে কলকাতার বিগ্রেড প্যারেড গ্রাউন্ডে বিজেপিবিরোধী দলগুলোর এক বিশাল সমাবেশ থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিজেপি সরকারকে কটাক্ষ করে বলেন, ‘মোদি সরকারের এক্সপায়ারি ডেট পার
পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি বলেছেন, আমি নিজেও হিন্দু কিন্তু আমি বিজেপির মতো হিন্দু নই। ভারত আমাদের মাতৃভূমি। আমরা দুর্গাপুজো, কালীপুজো করি। আমাদের মুসলিম ভাইয়েরা কি আমাদের কালীপুজো, দুর্গাপুজোতে আসেন না? আমরা হিন্দু বলে কি আমাদের এখানে মুসলমানদের থাকতে দেবো না? বৃহস্পতিবার পশ্চিম বর্ধমানের জামুড়িয়ায় এক সমাবেশে ওই মন্তব্য করে মমতা
জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভারতের ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল বিজেপিকে মোকাবেলা করতে ছাত্রদের বেশি করে ফেসবুক এবং টুইটার ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী ও তৃণমূল কংগ্রেসের প্রধান মমতা বন্দোপাধ্যায়। মঙ্গলবার কলকাতার মেয়ো রোডের সভামঞ্চে তৃণমূল ছাত্র পরিষদের এক সমাবেশে ছাত্র নেতাদের তিনি এ পরামর্শ দেন। তৃণমূল ছাত্র পরিষদের প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষে মেয়ো
২০১৯ সালে বিজেপি সরকারকে উৎখাত করে দেশ স্বাধীন করব বলে মন্তব্য করেছেন ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। তিনি আরো বলেন, দেশের মানুষকে স্বাধীন করব। এটাই আমাদের শপথ। মানুষ মর্যাদা ফিরে পাবে। এজন্য মরতেও রাজি আছি। কিন্তু বিজেপির কাছে আত্মসমর্পণ করতে রাজি নেই। গত মঙ্গলবার রাজ্য সচিবালয় নবান্নে এক সংবাদ সম্মেলনে
অাসামের জাতীয় নাগরিক পঞ্জি নিয়ে বিজেপিকে আক্রমণ অব্যাহত রাখলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মঙ্গলবার নবান্নে এক সাংবাদিক বৈঠকে তিনি অভিযোগ করে বলেন, খসড়া চূড়ান্ত এনআরসিতে স্থান না পাওয়া অাসামের ৪০ লাখ বাসিন্দার মধ্যে ৩৮ লাখই বাঙালি। এর মধ্যে ২৫ লাখ হিন্দু এবং বাকি ১৩ লাখ বাঙালি মুসলমান। গায়ের জোরে বিজেপি উত্তর-পূর্বের