‘বাংলাদেশ থেকে প্রথমে আজারবাইজানে আসি। আজারবাইজান থেকে ইরান, ইরান থেকে তুরস্ক, তুরস্ক থেকে গ্রিস, অবেশেষে। গ্রিস থেকে মেসিডোনিয়া হয়ে সার্বিয়াতে প্রবেশ করেছি। সার্বিয়াতে প্রবেশের পর আমার লক্ষ্য ছিলও হাঙ্গেরি কিংবা ক্রোয়েশিয়া হয়ে স্লোভেনিয়ার মধ্য দিয়ে ইতালিতে প্রবেশ করা’৷ কথাগুলো প্রতিবেদককে বলছিলেন সার্বিয়ার নিকটবর্তী শরণার্থী ক্যাম্পে অবস্থান করা এক বাংলাদেশি। সার্বিয়া
থাইল্যান্ডের পাচারকারীদের বন্দিশিবির থেকে পালিয়ে এসেছেন রহিমা খাতুন (২৫) নামে এক নারী। তিনি ওই বন্দিশিবিরকে নির্যাতনের সেল হিসেবে অভিহিত করেছেন। বলেছেন, গহিন জঙ্গলে এখনও পাচারকারীদের হাতে বন্দি বিপুলসংখ্যক বাংলাদেশী ও মিয়ানমারের রোহিঙ্গা রয়েছে। তাদের অবস্থা শোচনীয়। তারা ঠিকমতো খাবার পান না। স্বাস্থ্যের ভয়াবহ অবনতি হয়েছে তাদের। তার ওপর চলে প্রহার।