অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী বাংলাদেশিসহ একদল বিজ্ঞানী দীর্ঘ সাধনায় ক্যানসার শনাক্তকরণের প্রাথমিক পদ্ধতি আবিষ্কার করেছেন। সাধারণ রক্ত পরীক্ষায় ক্যানসার শনাক্ত হবে। আর এজন্য সময় লাগবে আনুমানিক দশ মিনিট। গবেষণার নেতৃত্বে তিনজন অস্ট্রেলিয়ান বিজ্ঞানী পোস্ট ডক্টরাল রিসার্চ ফেলো ডক্টর লরা কারাসকোসা, প্রফেসর ম্যাট ট্রাউ এবং ড. ইবনে সিনা। আর এই দলের একজন হচ্ছেন
প্রবাসীদের কাছে দেশীয় খাবারের কদর থাকলেও আবহাওয়ার তারতম্যের কারণে প্রবাস জীবনে অনেকেই সে স্বাদ থেকে বঞ্চিত হয়। আর সে বিষয়টা মাথায় রেখেই স্পেনের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী, শিল্পপতি ও ঢাকা ফ্রুটাসের চেয়ারম্যান আল আমীন মিয়া শখের বসে বিস্তৃত মাঠজুড়ে সরকারি অনুমোদন নিয়ে শুরু করেছেন দেশীয় সবজি চাষ। মাদ্রিদের নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলে পরীক্ষামূলকভাবে আবাদ
‘বেগ না পোহালে সফলতা আসে না। জীবন মানেই হাজারো কষ্ট, যন্ত্রণা। ফ্লোর চালাতে গিয়ে আমি এসব কিছু বুঝেছি। একটা সময় ফ্রান্সের পথে প্রান্তরে ঘুরেছি, দোকানে দোকানে বহু লবিং করেছি কিন্তু কিছুতেই কিছু কাজে আসেনি। কেউ খোঁজ নেয়নি। তবুও থেমে থাকিনি। আমার বিশ্বাস ছিল সোফা ব্যবসায় একদিন সফল হবই।’ প্রথম সোফার
বাংলাদেশের সন্তান শেহজাদ নূর তাউস বর্তমানে ইউনিভার্সিটি অব ব্রিটিশ কলাম্বিয়ায় কম্পিউটার সায়েন্স বিভাগে পড়াশোনা করছেন। পাশাপাশি ‘ডিপ লার্নিং সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার’ হিসেবে কাজ করছেন আমেরিকান প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়াতে। সম্প্রতি বাংলাদেশি এ তরুণের প্যান্টেন্ট ‘ইউএস প্যাটেন্টস অ্যান্ড ট্রেডমার্কস’ অফিসের তালিকাভুক্ত হয়েছে। শেহজাদের প্যাটেন্টের নাম ‘থ্রিডি অবজেক্ট লোকালাইজেশন ফর অবস্টাকল অ্যাভয়ডেন্স ইউজিং ওয়ান-শট
জাকারিয়া রহমান জিকু। বর্তমানে কর্মরত আছেন রংপুর বিভাগে সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার হিসেবে। কিন্তু তার এ পর্যন্ত আসার পেছনের গল্প সংগ্রামের। আর সে কথাই জানাচ্ছেন তিনি। কীভাবে সফল হলেন, তার স্বপ্নকে ছুঁয়ে দেখার পেছনে কার ভূমিকা বেশি এসব। ঝিনাইদহের শৈলকূপার ছেলে জিকুর ইচ্ছা ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়বেন। সেখানে পড়ার সুযোগ
দেশের বাইরে ব্যবসা-বাণিজ্য করে যারা বাংলাদেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছেন তাদেরই একজন উদ্যমী ও কঠোর পরিশ্রমী তরুণ ইসরাফুল আল শামীম। তিনি মালয়েশিয়ার জহুরবারুতে এসএসআই মাজু ম্যানেজমেন্ট এসডি এনবি এইচডি ও ইয়ামি বিরিয়ানি হাউজ নামে গড়ে তুলেছেন ১৪টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। নিজের ব্যবসা-বাণিজ্যের পাশাপাশি বিদেশে অন্যান্য উদ্যোক্তা ব্যবসায়ীদের নানাবিধ সহযোগিতাসহ বিনিয়োগ
ব্যবসায় সফলতার জন্য নির্বাহীদের সঠিক কৌশল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। আর এজন্য প্রয়োজন প্রতিষ্ঠানটি ঠিক কোন দিকে যাচ্ছে, তার গতিপ্রকৃতির চুলচেরা বিশ্লেষণ ও সে অনুযায়ী সঠিক কৌশল তৈরি। এ লেখায় থাকছে সাতটি কৌশলগত প্রশ্ন, যার উত্তর জানা থাকলে সফলতার দিকে একধাপ এগিয়ে যাবে আপনার প্রতিষ্ঠান। ১. আপনার ‘কিওয়ার্ড’ জানেন