নিজের টাকায় পড়তে আসবেন? আমি একেবারেই নিজের টাকায় কোরিয়াতে এসে পড়ার পক্ষপাতী না। কারণ কোরিয়াতে টিউশন ফি অনেক বেশি, সেই সাথে আপনার থাকা খাওয়ার খরচও অনেক বেশি। আমি জেনারেল একটা হিসাব দিচ্ছি, এখানে টিউশন ফিস প্রতি সেমিস্টারে ৩৫ থেকে ৬০ লাখ উওন বা টাকায় ২ লাখ ৮০ থেকে ৫ লাখ
বর্তমানে বিশ্বের আলোচিত দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো তুরস্ক। এর পেছনের কারণ হিসেবে প্রথমেই তাদের উন্নত শিক্ষাব্যবস্থার কথা চলে আসে। আর এই দেশ থেকে উচ্চশিক্ষা নেওয়ার সুযোগ করে দিতে তুরস্ক সরকার তাদের বিদেশবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে প্রতি বছর প্রায় ৯৩টি দেশের পাঁচ হাজার বিদেশি শিক্ষার্থীকে শিক্ষাবৃত্তি দিয়ে থাকে। এরই ধারাবাহিকতায় এ বছর
দক্ষিণ কোরিয়ার উচ্চশিক্ষা নিয়ে বাংলাদেশী শিক্ষার্থীর মধ্যে আগ্রহ দিন দিন বাড়ছে। অনেকেই বিভিন্ন মাধ্যমে জানতে চান কিভাবে দক্ষিণ কোরিয়ায় পড়াশোনা করতে আসা যায় কিংবা কিভাবে স্কলারশীপ পাওয়া যায়। মূলত তাদের উদ্দ্যেশ্যেই আমার অভিজ্ঞতার আলোকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তুলে ধরছি। আমি দক্ষিণ কোরিয়ার হানগুক ইউনিভার্সিটি অফ ফরেন স্টাডিজ (হাফস) এ ২০১৬
প্রতিবছর স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর পর্যায়ে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের স্কলারশীপ দিয়ে থাকে কোরিয়ান সরকার। বাংলাদেশের ছাত্রছাত্রীরাও এই স্কলারশীপের জন্য আবেদন করতে পারেন। কোরিয়ান সরকারের এই বৃত্তি নিয়ে অনেকেই কোরিয়ার বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পড়াশোনা করছে। স্নাতক পর্যায়ে ‘গ্লোবাল কোরিয়া স্কলারশিপ ২০১৫’ এ আবেদনের শেষ তারিখ ৯ অক্টোবর। আবেদনপত্রসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে আবেদন করতে হবে
বেলাস আহমেদ খাঁনঃ ইনহা বিশ্ববিদ্যালয় (http://eng.inha.ac.kr/) কোরিয়ার একটি প্রথম সারির বিশ্ববিদ্যালয়। ২০১১ সালে এটির অবস্থান কোরিয়াতে ১১তম (by the JoonAng Daily) এবং বিশ্বে ৪৫০তম (by Chosun Daily and QS)। এখানে মনে রাখা দরকার যে, দুনিয়াতে বিশ্ববিদ্যালয়ের অবিতর্কিত কোন র্যাংকিং সিস্টেম নেই। ইনহাতে বর্তমানে ২০ জন এনরল্ড বাংলাদেশি স্টুডেন্ট এবং ৮