বাংলাদেশে আরও দুইজন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। শনিবার (১৪ মার্চ) রাত সাড়ে ৯টার দিকে রাজধানীর মিন্টো রোডে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান। স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, তাদের একজন ইতালিফেরত, আরেকজন জার্মানিফেরত। তাদের আমরা এনেছি, হাসপাতালে রেখেছি। এর আগে ৮ মার্চ প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে তিনজন করোনায় আক্রান্ত
দেশে করোনাভাইরাসের বিস্তাররোধে প্রবাসীদের এই মুহূর্তে দেশে না আসার আহ্বান জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। তিনি বলেছেন, বিদেশ থেকে যারা বাংলাদেশে আসছেন, আমি বলব, এই মুহূর্তে আপনারা দেশে আসবেন না। নিজ নিজ স্থানে থাকুন। সোমবার (৯ মার্চ) বিকেলে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে করোনাভাইরাস প্রতিরোধ ও মোকাবিলায় গঠিত জাতীয় কমিটির
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, বাংলাদেশি যারা বিদেশে চাকরি করেন, নেহাত জরুরি না হলে এখন দেশে আসা এড়াতে হবে। কারণ আমরা চাই না আমাদের দেশ আক্রান্ত হোক। নিশ্চয়ই প্রবাসী বাংলাদেশিরাও চান না তাদের মাধ্যমে দেশের মানুষ কিংবা পরিবারের কেউ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হোন। দেশ ও পরিবারের স্বার্থেই এখন বিদেশে গমনাগমন বন্ধ রাখতে
তিউনিশিয়ার রাজধানী তিউনিসের একটি হাসপাতালে সদ্যজাত ১১ শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এই ঘটনায় দেশটির স্বাস্থ্যমন্ত্রী আবদের রফ ছেরিফ পদত্যাগ করেছেন। তিউনিয়ার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গত ৭ থেকে ৮ মার্চের মধ্যে মৃত্যু হওয়া এসব শিশুর সবাইকে সেপটিক শক দেয়া হয়েছে। এ কারণেই তাদের মৃত্যু হয়েছে বলে প্রমাণ পাওয়া গেছে। সরকারি ওই হাসপাতালে
মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের ওপর চলমান গণহত্যা বন্ধের লক্ষ্যে সেদেশের সরকারের উপর বিশ্ব জনমত সৃষ্টিতে দক্ষিণ কোরিয়ার সহায়তা চাইলেন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম। সোমবার সচিবালয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সঙ্গে দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত অ্যান সিওং দো সাক্ষাৎ করতে আসলে তিনি এই সহযোগিতা চান স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ মানবতার স্বার্থে মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম বলেছেন, চিকিৎসকরা গ্রামের বাপ-মায়ের সন্তান হয়েও গ্রামে থাকতে চান না। চিকিৎসকদের অবশ্যই গ্রামে থেকে গ্রামের মানুষের চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করতে হবে। তা না পারলে তাদের চাকরি করার অধিকার নেই। এটা কোনো অবস্থাতেই বরদাস্ত করা হবে না। মঙ্গলবার দুপুরে টাঙ্গাইলের মধুপুর ও ঘাটাইলে স্বাস্থ্য সুরক্ষা
স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম দেশবাসীর উদ্দেশে বলেছেন, ‘মার্স ভাইরাস নিয়ে আতঙ্কিত হবেন না। মার্স ভাইরাস ও সাম্প্রতিক প্রাকৃতিক দুর্যোগে সৃষ্ট স্বাস্থ্যঝুঁকি প্রতিরোধে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। এসব বিষয়ে আমাদের ব্যাপক প্রস্তুতি রয়েছে।’ রোববার দুপুরে সচিবালয়ে নিজ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এক জরুরি বৈঠক তিনি এ কথা বলেন। বৈঠকে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব
দক্ষিণ কোরিয়ায় মিডল ইস্ট রেসপিরেটরি সিনড্রোম (মার্স) ভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে ব্যর্থতার জন্য ক্ষমা চেয়েছেন দেশটির স্বাস্থ্যমন্ত্রী মুন হিউং-পিও। দেশটিতে মার্স ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১৫। তিনি এ রোগের বিস্তার ঠেকাতে সর্বাত্মক প্রচেষ্টারও অঙ্গীকার করেছেন। তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘মার্স ভাইরাসের বিস্তারের কারণে সাধারণ মানুষের মধ্যে যে উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা তৈরি