রাজধানীর মিরপুরে পানি সরবরাহে নেওয়া ওয়াসার ৫৭৩ কোটি টাকার প্রকল্পে গভীর নলকূপসহ পাম্প বসানোর জায়গায় শুধু পাইপ বসিয়ে কাজ শেষ করেছেন ঠিকাদার। ৪৬টি গভীর নলকূপ বসানোর কথা থাকলেও ৫টিতে পানি ওঠানোর প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতিই বসানো হয়নি। এ ছাড়া ৩টিতে শুধু নলকূপের পাইপ বসিয়ে প্রকল্পের কাজ শেষ করে বিল তুলে নিয়েছেন ঠিকাদার।
রাষ্ট্রীয় পতাকাবাহী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ৪৫ হাজার টিকিট হরিলুট হয়েছে। গত ১০ বছরে এই হরিলুট হয় প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে। এসব টিকিট নেয়া হয়েছে ৯০ থেকে ১০০ ভাগ কমিশনে। অভিযোগ উঠেছে, টিকিটগুলো নিজেদের নামে নিলেও তা বিক্রি করে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন তারা। অথচ এই প্রতিষ্ঠানটি বছরের পর বছর লোকসান
দেশে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য যেসব প্রকল্প নির্মাণ করা হচ্ছে সেগুলোতে চলছে হরিলুট। এর মধ্যে অন্যতম হলো দেশের মেগা প্রকল্প রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্প। ইতিমধ্যে এ প্রকল্পের দুর্নীতির মহোৎসবের তথ্য ফাঁস হয়েছে। এ প্রকল্পের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বসবাসের জন্য নির্মিত গ্রিনসিটিতে আসবাবপত্র ও অন্যান্য জিনিসপত্র ক্রয়ের নাম করে সাড়ে ১১ হাজার কোটি টাকা
ফেব্রুয়ারি থেকে মে। ইন্টারনাল অডিট আপত্তির পর চলতি বছরের এই চার মাসেই ননসিডিউল ফ্রাইটার বা মালবাহী জাহাজে কার্গো হ্যান্ডেলিং চার্জ বাবদ বিমানের অ্যাকাউন্টে জমা পড়েছে ২০ কোটি ২৪ লাখ ৬৩ হাজার ৩৪২ টাকা। গত দুই বছরে কার্গো শাখায় ননসিডিউল ফ্রেইটারের কাছ থেকে ইনবাউন্ড-আউটবাউন্ড কার্গো হ্যান্ডলিং চার্জ বাবদ ৭৬ কোটি টাকা
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের কার্গো পরিবহনে সুষ্ঠু বাণিজ্যিক পরিকল্পনার অভাবে ভালো ব্যবসা না হলেও থেমে নেই লুটপাট। বিগত বছরে কার্গো শাখায় নন-সিডিউল ফ্রেইটারের কাছ থেকে ইনবাউন্ড আউটবাউন্ড কার্গো হ্যান্ডলিং চার্জ বাবদ ৭৬ কোটি টাকা লুটপাট হওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। বিমানের অভ্যন্তরীণ নীরিক্ষায় এই চিত্র উঠে এসেছে। শাখার হিসেব মতে, ২০০৮ সাল
সিলেট ও সুনামগঞ্জে ২০০ কোটি টাকা ব্যয়ে ২০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অবকাঠামোগত উন্নয়ন কাজে ভয়াবহ দুর্নীতি হয়েছে। আর এ দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদের আস্থাভাজন কতিপয় প্রভাবশালী নেতা, ঠিকাদার ও শিক্ষা প্রকৌশল অধিদফতরের কর্তারা। তবে এর মধ্যে আলোচনার শীর্ষে রয়েছেন মন্ত্রীর অত্যন্ত ঘনিষ্ঠজন বলে পরিচিত যুবলীগ নেতা আব্বাস উদ্দিন। অভিযোগ