নোয়াখালীর হাতিয়ার নিঝুম দ্বীপে কালবৈশাখী ঝড়ে অর্ধশতাধিক বাড়িঘর বিধ্বস্ত হয়েছে। এ সময় মেঘনা নদীতে ২০ জেলেসহ পাঁচটি মাছ ধরা নৌকা নিখোঁজ হয়েছে। পাশাপাশি ২০ হাজার মণ শুঁটকি নষ্ট হয়ে গেছে। সোমবার সকাল ৮টা থেকে ৯টা পর্যন্ত এ কালবৈশাখী ঝড় হয়। কালবৈশাখী ঝড়ে কাঁচা-পাকা ঘর এবং বিভিন্ন গ্রাম লন্ডভন্ড হয়ে যায়।
রাজধানীতে হঠাৎ কালবৈশাখী ঝড়ে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। রাস্তায় গাছ-পালা পড়ে লণ্ডভণ্ড হয়ে গেছে চারদিক। রোববার বিকেল সোয়া ৬টার দিকে ঝড় শুরু হয়ে আদা ঘণ্টার মতো ছিল। সঙ্গে ছিল হালকা বৃষ্টি। জানা গেছে, রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ, ধানমন্ডি, আবাহনী মাঠ ও হাতিরঝিল সংসদ ভবন এলাকায় ঝড়ে সাময়িক গাড়ি চলাচল
শুক্রবার সারাদেশে কালবৈশাখী ঝড়ে বিভিন্ন স্থানে চারজন নিহত হয়েছেন। এ সময় কোনো কোনো স্থানে শিলাবৃষ্টি ও ভারী বর্ষণে ফসলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ঘরবাড়ি ও গাছপালা। শিলাবৃষ্টির কারণে শুক্রবার মাগুরা সদর ও মহম্মদপুর, দিনাজপুরের পার্বতীপুর, পাবনার ঈশ্বরদী, লালমনিরহাট এবং কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। শিলাবৃষ্টিতে মাগুরা সদরে, দিনাজপুরের