জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যে কাঠ বহনকারী একটি পণ্যবাহী জাহাজ ডুবে গেছে। বুধবার (২৫ জানুয়ারি) ভোরে এ দুর্ঘটনায় ১৮ ক্রু সদস্য নিখোঁজ রয়েছেন এবং ৪ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। খবর আলজাজিরা।কোরিয়া কোস্টগার্ডের দেওয়া তথ্য অনূসারে, উপকূলরক্ষীরা দক্ষিণ কোরিয়া এবং জাপানের জলসীমায় অনুসন্ধান অভিযান চালাচ্ছে।জাপানি কোস্টগার্ডের এক মুখপাত্র বলেন, বুধবার নাগাসাকি
মানুষের জন্য উপকারি ও পবিত্র সবধরনের খাদ্যের ব্যাপারে ইসলামের বিধান হচ্ছে হালার ও বৈধতার। আর যা কিছু হালাল তাই স্বাস্থ্যসম্মত। যে দেশে হারামের ছড়াছড়ি সেখানে হালাল খাবার পাওয়াটা খুবই দুষ্প্রাপ্য। কিন্তু খেতে হবেই। আমাদের বাঁচার জন্য খাদ্য হলো মৌলিক চাহিদার ভেতরে প্রধান। তবে দক্ষিণ কোরিয়ার মুসলমানরা যেসব সমস্যার মোকাবিলা করেছেন
সিউলের বহুমুখী বিচিত্র খাবারের সম্ভারই হলো বিদেশিদের প্রধান আকর্ষন। অন্যদিকে হান নদীকে প্রধান আকর্ষন বলে মনে করছেন সিউলের স্থানীয়রা। সিউল সিটির এক জরিপে এই পরিসংখ্যান পাওয়া গেছে। সিউলে অবস্থানরত ৯২০ জন বিদেশি নাগরিক ও ২৯০৭জন সিউলের নাগরিককে মাধ্যমে সিউলের শীর্ষ ৫০টি আকর্ষন নির্বাচন করার মধ্যে দিয়ে এই পরিসংখ্যান করা হয়।
মুসলিম পর্যটকদের কোরিয়ার প্রতি আরও অধিক মাত্রায় আকৃষ্ট করতে দেশটির রাষ্ট্রয়ত্ত্ব খাদ্য সংস্থা সম্প্রতি একটি মোবাইল অ্যাপ চালু করেছে। এর মাধ্যমে ইসলাম ধর্মাবলম্বীরা কোরিয়ার কোন কোন রেস্তোরায় হালাল খাবারের ব্যবস্থা রয়েছে তা জানতে পারবেন। কোরিয়া ফুড ফাউন্ডেশন থেকে প্রাপ্ত তথ্যমতে ‘হালাল কোরিয়া’ নামের ওই অ্যাপটি দিয়ে কোরিয়ায় হালাল খাদ্য সংক্রান্ত
নুডলস ভোজনে গোটা বিশ্বেই সবচেয়ে এগিয়ে দক্ষিণ কোরিয়া। ব্লুমবার্গ ইন্টেলিজেন্স ও বাজার গবেষণা সংস্থা ইউরো মনিটরের এক যৌথ সমীক্ষার ফলাফলে এমন দাবী করা হয়েছে। সমীক্ষা প্রতিবেদন অনুসারে ২০১৪ সালে একজন কোরিয়ান গড়ে ৯.৭৩ কেজি করে নুডলস খেয়েছেন। ২০১৩ সালের তুলনায় যা ০.৮ শতাংশ বেশী। জনপ্রতি গড়ে ৯.৬৩ কেজি নুডলস খেয়ে
ঐতিহ্যবাহী কোরিয়ান খাবার ‘খিমছি’র বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয়তা যখন দিনকে দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে তখন খোদ কোরিয়াতেই অস্তিত্ব সংকটে পড়তে চলেছে কোরীয়দের নিত্যদিনের আহারে এই অপরিহার্য অনুষঙ্গটি। বিশেষ করে কোরিয়ার নতুন প্রজন্ম খাবারটির প্রতি আশংকাজনক হারে আগ্রহ হারাচ্ছে। আর এর কারণ হিসেবে মূলত দায়ী করা হচ্ছে চীন থেকে আমদানি হওয়া নিম্নমানের ‘নকল’ খিমছিকে।