মাত্র ১১ বছর বয়সে বেঙ্গালুরু শহরে ঢোকেন অনিল। দিনে বিভিন্ন জায়গায় ঘোরাঘুরির পর রাতে দোকানপাট বন্ধ হলে তার সামনে খোলা আকাশের নিচে ঘুমাতেন। একপর্যায়ে আম বিক্রি করেছেন। পরে চা বিক্রি করতেন। চা বিক্রেতা থেকে তিনি এখন ৩৩৯ কোটি রুপির মালিক। এখন ইচ্ছা এমএলএ হওয়ার। সে ইচ্ছাতেই মনোনয়নপত্রও তুলেছেন তিনি। তিনি
‘আমার স্বপ্ন, সত্যিকারের মানুষ হওয়া। স্বপ্ন দেখি সেই দিনের যে দিন দেশে দুর্নীতি থাকবে না। এজন্য আমার ইচ্ছা প্রশাসনের সর্বোচ্চ স্তরে চাকরি করা। সেখান থেকে দেশ ও মানুষের জন্য কিছু করা। আমার বিশ্বাস আমাদের দেশকে একদিন খুব ভালো অবস্থানে দেখবো।’ দেশ ও নিজেকে নিয়ে এমন স্বপ্নের কথা বলেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের
একেই বলে নিয়তি! বছর দু’য়েক আগেও মহম্মদ সাউইরি ছিলেন গাজার অন্যতম ধনকুবের। গাজার মিলিয়নেয়রদের মধ্যে একজন। আর পাঁচটা ধনবানদের মতোই বিলাসবহুল জীবন ছিল তাঁর। ডলার খরচ করতেন পানির মতো। বিলাসবহুল বাড়ি। বিদেশি গাড়ি। দামি স্মার্টফোন। সব মিলিয়ে সাউইরির জীবনে বিলাসিতার অভাব ছিল না। হবু স্ত্রীরকে কিনে দিয়েছিলেন দামি ফোন। সেই