প্রথমবারের মতো নিজেদের বানানো একটি রকেট পরীক্ষামূলকভাবে উৎক্ষেপণ করে মহাকাশে পাঠিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া। বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় বিকাল ৫টার দিকে নারো স্পেস সেন্টার থেকে কেএসএলভি-টু নুরি রকেটটি একটি ডামি উপগ্রহ নিয়ে যাত্রা শুরু করে বলে জানিয়েছে দেশটির স্থানীয় গণমাধ্যমগুলো। একে সিউলের মহাকাশ কর্মসূচির বড় উল্লম্ফন হিসেবে দেখা হচ্ছে বলে বার্তা সংস্থা
মহাকাশ নিয়ে মানুষের জানার আগ্রহ অনেক বেশি। সে কারণেই মহাকাশ নিয়ে মানুষের গবেষণার শেষ নেই। মৃত্যুকে নিশ্চিত জেনেও মানুষ এ মহাকাশ ভ্রমণের দুঃসাহসিক অভিযানে অংশগ্রহণ করে। মহাকাশ জয়ের এ অভিযানে অন্যদের পাশাপাশি অবদান রেখেছে গর্বিত ১১ মুসলিম নভোচারী। সর্বশেষ গত ২৫ সেপ্টেম্বর মহাকাশ ভ্রমণে গিয়ে ৩ অক্টোবর ফিরে এসেছেন সংযুক্ত
সংযুক্ত আরব আমিরাতের মহাকাশ নভোচারী হাজ্জা আল মানসুরি। গত ২৫ সেপ্টেম্বর সংযুক্ত আরব আমিরাতের সময় বিকেল ৫টা ৫৭ মিনিটে কাজাখিস্তানের বাইকনুর কসমোড্রোম থেকে ‘সুয়ুজ এমএস-১৫ এর মাধ্যমে মহাকাশে যাত্রা শুরু করেন হাজ্জা আল-মানসুরি। আজ স্থানীয় সময় সকাল ১১টা ৩৪ মিনিটে মহাকাশ থেকে পৃথিবীর বুকে তার ফিরে আসার কথা। মহাশূন্যে ওঠার
অদূর ভবিষ্যতে রণাঙ্গনে যুদ্ধ করবে রোবট সেনা। সেই সাথে যুদ্ধের জন্য তৈরি করা হবে জিন প্রযুক্তি এবং ওষুধ প্রয়োগে বিশেষ শক্তিধর মানব সেনা। যুদ্ধে প্রযুক্তির ক্রমবর্ধমান প্রয়োগে কমতে থাকবে আবেগ, অনুভূতির গুরুত্ব। এ হুঁশিয়ারি দেয়া হয়েছে ব্রিটেনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের নতুন এক গবেষণা প্রতিবেদনে। ভবিষ্যতে ব্রিটেনকে কী ধরনের প্রতিরক্ষা চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা
স্যাটেলাইট বা কৃত্রিম উপগ্রহের আবিষ্কার ও মহাকাশ যাত্রার ইতিহাস খুব একটা পুরনো নয়। ষাটের দশকে প্রথমবারের মতো এ গৌরব অর্জন করে তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন। পরের বছর যুক্তরাষ্ট্রও মহাকাশের উদ্দেশ্যে স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণে সক্ষম হয়। এরপর একে একে ফ্রান্স, জাপান, চীন ও ভারতসহ ৫৬টি দেশ মহাকাশ জয় করে। ১৯৫৭ সালের ৪ অক্টোবর
পৃথিবীতে ভেঙে পড়েছে চীনের অকেজো মহাকাশ গবেষণাগার টিয়ানগং-১। আট টন ওজনের বিশাল এ মডিউল পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে প্রবেশের পর অধিকাংশ পুড়ে যায়। এরপর তা টুকরো হয়ে দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরে পড়ে। বিবিসি অনলাইনের এক খবরে বলা হয়, গবেষকেরা আগেই জানিয়েছিলেন, নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পৃথিবীতে ভেঙে পড়বে চীনের মহাকাশ গবেষণাগার তিয়ানগং-১। তবে সঠিক সময়
মৃত্যুর পর আমাদের মৃতদেহ পচে-গলে যায় এটা আমরা সবাই জানি, কিন্তু মহাকাশে অল্প ঘনত্বের বস্তু বিদ্যমান। অর্থাৎ শূন্য মহাশূন্য পুরোপুরি ফাঁকা নয়। প্রধানত, অতি অল্প পরিমাণ হাইড্রোজেন প্লাজমা, তড়িৎচুম্বকীয় বিকিরণ, চৌম্বক ক্ষেত্র এবং নিউট্রিনো এই শূন্যে অবস্থান করে। তাত্ত্বিকভাবে, এতে কৃষ্ণবস্তু এবং কৃষ্ণশক্তি বিদ্যমান। মহাশূন্য এমন অনেক কিছু আছে যা
আন্তর্জাতিক মহাকাশ কেন্দ্রে তিন সপ্তাহ থাকার পর উচ্চতা বেড়ে গেছে এক নভোচারীর। এমনটাই দাবি করেছেন নরিশিগে কানাই নামে এক জাপানি নভোচারী। কানাই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে লিখেছেন, মহাকাশে গিয়ে তার উচ্চতা ৯ সেন্টিমিটার (৩.৫ ইঞ্চি) বেড়ে গেছে। তিনি এখন ভয় পাচ্ছেন জুনে ভূপৃষ্ঠে ফেরার সময় রাশিয়ার সয়্যূজ নভোযানে তিনি ঢুকতে
দু বছর পর আমেরিকার গোপন সামরিক বিমান ফিরে এসেছে পৃথিবীতে। গতকাল (শুক্রবার) সকালে দক্ষিণ ক্যালিফোর্নিয়ার একটি সামরিক ঘাঁটিতে নামে বিমানটি। পাইলটবিহীন এ বিমান ৬৭৪ দিন ধরে মহাকাশে অতি গোপন মিশন শেষে পৃথিবীতে ফিরে এল। মিনি স্পেস শাটল যানের মতো দেখতে অরবিটাল টেস্ট ভেহিক্যাল বা এক্স-৩৭বি নামের এ বিমানটি মহাকাশে কি মিশন