সিউল শহর থেকে দক্ষিণ-পূর্বে দুই ঘণ্টার পথ। চেরিগাছ সুশোভিত পাহাড়ে বাংলো ধরনের একটি সুন্দর স্কুল ভবন। গাঢ় রঙের ইটের তৈরি। কাঠ দিয়ে তৈরি এর মেঝে চকচক করে। উজ্জ্বল রঙের দেয়ালগুলোতে সারি সারি বই আর খেলনা সাজানো। সবই আছে এই স্কুলে। কিন্তু একটা জিনিসের তীব্র অভাব, তা হলো শিক্ষার্থী। চল্লিশ বছর
জন্মহার বাড়াতে অভিনব উদ্যোগ নিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া। সাপ্তাহিক কর্মঘণ্টা কমিয়ে ৬৮ ঘণ্টার পরিবর্তে ৫২ ঘণ্টা করেছে দেশটি। এর ফলে ১৬ ঘণ্টা সময় বেশি ছুটি পাবেন নাগরিকরা। স্বাস্থ্যের প্রতি দৃষ্টি দেওয়া, অবসাদ কাটানো ও জন্মহার বাড়ানোর জন্য এ নিয়ম জারি করেছে দেশটি। ১ জুলাই থেকে নিয়মটি কর্যকর হয়েছে দেশটিতে। বিশ্বের কম
দক্ষিণ কোরিয়ায় অন্যান্য বছরের তুলনায় আশঙ্কাজনক হারে কমেছে জন্মহার। দেশটির ইতিহাসে চলতি বছর সবচেয়ে কম জন্মহার রেকর্ড করা হয়েছে। দেশটির সরকারি পরিসংখ্যান বিভাগের এক জরিপে উঠে এসেছে এমন তথ্য। জন্মহার বাড়াতে দেশটির সরকার ব্যাপক পরিকল্পনা হাতে নিলেও তার কোন ইতিবাচক প্রভাব পড়েনি। অর্থনৈতিক মন্দা এবং বেকারত্বের কারণে দেরিতে বিয়ে করা,
দক্ষিণ কোরিয়ার বিভিন্ন শহর ও অঞ্চলের মধ্যে রাজধানী সিউলের নারীরা সবচেয়ে বেশী বয়সে মা হচ্ছেন। গত বছর প্রথমবারের মতো মা হওয়া সিউলের নারীদের দুই-তৃতীয়াংশেরই বয়স ত্রিশের উপর। সরকারি একটি জরিপ বলছে ২০১৩ সালে প্রথম মা হওয়া সিউলের নারীদের গড় বয়স ছিল ৩১.৫ বছর এবং সে বছর প্রথম মা হয়েছেন এমন নারীদের