যুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যে একটি ছোট প্লেন দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন পাঁচ আরোহী। এদের মধ্যে চারজনই একই পরিবারের সদস্য এবং তাদের মধ্যে দুই শিশুও রয়েছে। শুক্রবার স্থানীয় সময় বিকেল ৩টার দিকে ইটন্টন শহরের ছয় মাইল উত্তর-পূর্বে ঘন জঙ্গলের মধ্যে বিধ্বস্ত হয় প্লেনটি। স্থানীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, দুপুর ২টার দিকে ফ্লোরিডা থেকে চার যাত্রী
একটি প্লেন ভাড়া করে স্ত্রী নাছরিন খানকে নিয়ে দেশ ছেড়েছেন সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী, সিটিসেল ও এবি ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান এম মোরশেদ খান। এ দম্পতি গেছেন যুক্তরাজ্যে। তবে ৩৮৩ কোটি টাকা অর্থ আত্মসাতের মামলায় মোরশেদ খানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি থাকলেও তিনি আদালতের অনুমতিক্রমেই দেশ ছেড়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। বৃহস্পতিবার (২৯ মে) দুপুর
করোনাভাইরাসের বিস্তাররোধে দেশের বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) থাইল্যান্ড, চীন, হংকং ও যুক্তরাজ্য বাদে বাকি সব দেশের ফ্লাইট আগমন বাতিল করেছিল। এর মধ্যে হংকং ও থাইল্যান্ড রুটে যে দুটি এয়ালাইন্স ফ্লাইট চালাতো, তারাও কার্যক্রম বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয়। শেষে ছিল কেবল যুক্তরাজ্য ও চীন। যুক্তরাজ্যের ম্যানচেস্টার ও লন্ডন রুটে বিমান বাংলাদেশ
ছোটবেলা থেকেই প্লেন বানানোর স্বপ্ন ছিল তাঁর। কিন্তু পর্যাপ্ত উপকরণ ও স্থান ছিল না। তবু হাল ছাড়েননি ভারতের মুম্বাইয়ের বাসিন্দা আমল যাদব। তার সাধ আছে কিন্তু সাধ্য নেই। শেষ পর্যন্ত বাড়ির ছাদেই প্লেন তৈরির সিদ্ধান্ত নিলেন তিনি। তখন তরুণ পাইলট হিসেবে কাজ শুরু করেছেন যাদব। বাড়ির ছাদে অবসর সময়ে বিমানের
কৌতুহল নিয়েই রানওয়ে থেকে প্লেনের সিঁড়ি বেয়ে ওঠেন লেখিকা ক্যারন গ্রিভি। তার কৌতুহল জন্মে কাউকে দেখতে না পেয়ে! তখনও তিনি জানতেন না প্লেনে আসলে কী আশ্চর্য অপেক্ষা করছে তার জন্য। প্লেনে পা রাখা মাত্রই ক্রুরা বিশেষ অভ্যর্থনা জানান। কিন্তু কেন এবং বাকি যাত্রীরা কই, জানতে চাইলে তাকে বলা হয়, ১৮৯
আপনি প্লেনে বসার পর তামাক খেতে পারবেন না। কিন্তু প্লেন তামাকের ব্যবহার করতে পারবে। তামাক গাছ থেকে তৈরি করা বায়োডিজেল দিয়ে বিমান চালানোর প্রস্তুতি করা হচ্ছে। এই কাজে সবার প্রথমে রয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা এয়ারওয়েজ। গত বছর জুলাই মাসে এর পরীক্ষা করার জন্য ৩০০ যাত্রীর জেট বিমানকে জোহানেসবার্গ থেকে কেপ টাউন
গ্রাউন্ড স্টাফ যে সংকেত দিলেন, তার ভুল অর্থ বুঝে নিলেন কো-পাইলট। আর এই ভুল বোঝাবুঝিতেই ঝরে গেল একটি তরতাজা প্রাণ। প্লেনের জেট ইঞ্জিনের পাখায় ছিন্নভিন্ন হয়ে গেল এয়ার ইন্ডিয়ার ওই গ্রাউন্ড স্টাফের দেহ। বুধবার স্থানীয় সময় রাত সাড়ে ৮টার কিছু পর ঘটে দুর্ঘটনাটি। মুম্বাইয়ের ছত্রপতি শিবাজি এয়ারপোর্ট থেকে ৮টা ৪০
“মা দ্যাখছো?”—যে লোকটা বলছে তার পরনে কম পয়সার সাদা শার্ট অনেকবার ধোয়ার ফলে নেতানো কেমন যেন! তবু যতটা সম্ভব পরিপাটি ইন। জুতায় ধুলোর আস্তরণে কালো রঙ এখন ফ্যাকাশে। গোলগাল চশমা, চোখের নিচের স্পষ্ট কালচে ছাপ বয়স লুকাতে ব্যর্থ। চল্লিশ পেরিয়ে আরো বাড়তি পাঁচ ছুঁইছুঁই—অনুমানে মেপে ফেলা যায়। এ শহরে এমন
২৬৬ কিলোমিটার গতিতে ধেয়ে আসা ঝড়ের সঙ্গে প্লেনের লড়াই। হ্যাঁ। ঠিক এমনটাই। আকাশে মেঘ কাটিয়ে কাটিয়ে উড়ছে উড়ো জাহাজ। হঠাৎ সামনে থেকে ধেয়ে আসছে ১৬৫ মাইল বেগের ঝড়। মেঘকে না হয় পাস কাটিয়ে নেওয়া যায়, কিন্তু কীভাবে এই রকম একটা প্রচণ্ড শক্তিশালী ও দ্রুত গতির ঝড়ের মোকাবিলা করবেন বিমান চালক?