নতুন সড়ক পরিবহন আইন স্থগিতের দাবিতে পরিবহন মালিক-শ্রমিকদের ডাকা ধর্মঘট প্রত্যাহার করে নেয়া হয়েছে। বুধবার (২০ নভেম্বর) দিবাগত রাত পৌনে ১টার দিকে ধানমন্ডিতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বাসভবনে পরিবহন মালিক-শ্রমিকদের সঙ্গে বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। এর আগে রাত সোয়া ৯টার পর এ বৈঠক শুরু হয়। রাত ১২টা ৫০ মিনিটে সংবাদ সম্মেলনে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন,
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে তৃতীয় দফা বৈঠকে বসতে রাজি উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং-উন। জাতীয় গণমাধ্যমের বরাতে আজ শনিবার বলা হয়, ওয়াশিংটন যদি ‘সঠিক মনোভাব’ নিয়ে আলোচনায় অংশ নেয়, তবে উত্তর কোরিয়ার কোনো আপত্তি নেই। কিম বলেন, বছরের শেষ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে প্রস্তুত তিনি। যুক্তরাষ্ট্র যাতে পরবর্তী বৈঠকে ‘সাহসী
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, তিনি উত্তর কোরিয়ার শীর্ষ নেতা কিম জং উনের সঙ্গে তৃতীয়বার বৈঠক করার বিষয়টি বিবেচনা করছেন। বৃহস্পতিবার ওভাল অফিসে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জায়ে ইনের সঙ্গের বৈঠকের পর সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেছেন। ট্রাম্প বলেছেন, ‘এটা হতে পারে। তৃতীয় একটি সম্মেলন হতে পারে। এবং এটি হতে
নানা টানাপোড়েনের সম্পর্কের পরও মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং উত্তর কোরিয়া নেতা কিম জং-উনের মধ্যে শিগগির আরেকটি শীর্ষ বৈঠক অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেছেন, আমার প্রশাসন উত্তর কোরিয়ান নেতা কিমের সঙ্গে আরেকটি বৈঠকে বসতে যাচ্ছে। আর সে সময়টা খুব বেশি দূরে নয়; শিগগির। বুধবার হোয়াইট হাউসে সাংবাদিকদের ট্রাম্প বলেন,
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, আগামী ৬ নভেম্বরের মধ্যবর্তী নির্বাচনের পর উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফার শীর্ষ বৈঠকে বসবেন তিনি। ওয়াশিংটন পোস্টের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশটির আইওয়া অঙ্গরাজ্যে এক রাজনৈতিক সমাবেশে যাওয়ার পথে ট্রাম্প সাংবাদিকদের বলেন, ‘মধ্যবর্তী নির্বাচনের পর কিমের
দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে বৈঠকে বসেছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সোমবার (১৬ জুলাই) ফিনল্যান্ডের প্রেসিডেন্সিয়াল প্যালেসে তারা এ বৈঠকে বসেন। খবর রয়টার্স’র। এই বৈঠকের আগে দুই দেশের মধ্যকার ‘বৈরী সম্পর্কের’ জন্য এক টুইট বার্তায় ওয়াশিংটনকেই দোষারোপ করেছিলেন ট্রাম্প। ট্রাম্পের এই বক্তব্যকে স্বাগত জানিয়েছে রুশ
উত্তর কোরিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিপাক্ষিক বৈঠক ঘিরে ঘুমহীন রাত পার করেছেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জায়ে-ইন! দেশটির একটি সংবাদ মাধ্যমকে নিজেই এ তথ্য জানিয়েছেন মুন। ঘুমহীন রাত পার করলেও ট্রাম্প ও কিমের বৈঠকের সাফল্য কামনা করেন তিনি। মঙ্গলবার (১২ জুন) দক্ষিণ কোরিয়ার সংবাদ মাধ্যমকে মুন জানান, তিনি একটি ঘুমহীন রাত
উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উনের সঙ্গে ঐতিহাসিক বৈঠক শেষে মঙ্গলবারই সিঙ্গাপুর ছেড়ে দেশের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করবেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। হোয়াইট হাউসের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, মঙ্গলবার রাত ৮টায় সিঙ্গাপুর ত্যাগ করবেন তিনি। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে আলোচনা প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলেছে। মঙ্গলবার সিঙ্গাপুরের সেন্তোসা
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা কিম জং উনের সঙ্গে বৈঠক বাতিলের ঘোষণা দেয়ার পর কিম নিজেই ওই বৈঠকের জন্য অনুনয় করেছিলেন। সম্প্রতি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের আইনজীবী রাডি জ্যুলিয়ানি এমন বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন। ইসরায়েলে এক সংবাদ সম্মেলনে জ্যুলিয়ানি বলেন, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কঠিন অবস্থান পিয়ংইয়ংকে অনুনয় করতে বাধ্য করেছে। চলতি
সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী ১২ জুন ঐতিহাসিক বৈঠকে বসছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন। বহুল প্রতীক্ষিত এই সম্মেলনে নেপালের যোদ্ধাবাহিনী গোর্খারাই সামলাবেন নিরাপত্তার দায়িত্ব। দুই নেতার ব্যক্তিগত নিরাপত্তা বাহিনী ছাড়াও বিশেষ দায়িত্ব পালন করবে গোর্খা বাহিনী। পরনে বর্ম, হাতে বেলজিয়ামের তৈরি বিশেষ স্কার কমব্যাট