জিতলে সুযোগ থাকবে আর হারলেই বিদায়, এমন সমীকরণকে সামনে রেখে বাঁচামরার ম্যাচে আইপিএলের এবারের আসরের শীর্ষ দল সানরাইজার্স হায়দারাবাদের মুখোমুখি হয়েছিল কোহলির ব্যাঙ্গালুরু। গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে অবশেষে জয়ের মুখ দেখলেন কোহলিরা। সাকিবের হায়দরাবাদকে তারা ১৪ রানে হারায়। ফলে টিকে থাকলো ব্যাঙ্গলুরুর প্লে-অফে খেলার আশা। ব্যাঙ্গালুরুর দেয়া ২১৯ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে
রয়েল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালুরুর বিপক্ষে কিংস ইলেভেন পাঞ্জাবের জয় মানেই ছিল মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের বিপদ। অন্যদিকে টুর্নামেন্টে টিকে থাকতে হলে রয়েল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালুরুর জয় ছাড়া বিকল্প ছিল না। অবশেষে মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স এবং রয়েল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালুরু- দু’দলের আশাই টিকিয়ে রাখলেন বিরাট কোহলিরা। ইন্দোরে কিংস ইলেভেন পাঞ্জাবকে ১০ উইকেটের বিশাল ব্যবধানে হারিয়ে নিজেদের সম্ভাবনা
আইপিএলে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষস্থান নিয়ে চলছে তুমুল প্রতিদ্বন্দ্বিতা। কখনো সানরাইজার্স হায়দরাবাদ, তো কখনো চেন্নাই সুপার কিংস। আবার কখনো কিংস ইলেভেন পাঞ্জাব উঠে আসছে শীর্ষে। এবার ঘরের মাঠে রয়েল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালুরুকে ৬ উইকেটে হারিয়ে পুনরায় পয়েন্ট টেবিলের ১ নম্বর স্থান দখল করেছে চেন্নাই। ব্যাঙ্গালুরুর করা ১২৭ রানের জবাবে ২ ওভার এবং
রোববার নিজেদের ঘরের মাঠ চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে কলকাতা নাইট রাইডার্সের বিপক্ষে জিততে পারেনি রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালুরু। সপ্তম ম্যাচে এটি ছিল ব্যাঙ্গালুরুর পঞ্চম পরাজয়। আর ঘরের মাঠ চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে সবমিলিয়ে এটি তাদের ৩৩তম পরাজয়। আইপিএলের ইতিহাসে নির্দিষ্ট কোনো মাঠে কোহলিদের চেয়ে বেশি ম্যাচ হারেনি আর কোনো দল। দিল্লির ফিরোজ শাহ কোটলা স্টেডিয়ামে
৮ বলে তখন বাকি আর মাত্র ৪ রান। তখনই গ্যালারিতে দাঁড়ানো শাহরুখ খানের দিকে তাক করলো ক্যামেরা। জায়ান্ট স্ক্রিনে নিজেকে দেখতে পেয়েই দু’হাত তুলে ধরলেন বলিউড বাদশাহ। সঙ্গে সঙ্গেই উল্লাসে ফেটে পড়লো পুরো ইডেন গার্ডেন। স্বপ্নের নায়ককে এত কাছ থেকে দেখার আনন্দের সঙ্গে কলকাতাবাসীর জন্য যোগ হলো বিজয়ের আনন্দও। বিরাট