ব্রুনাইয়ের বাংলাদেশ হাইকমিশনের লেবার উইংয়ের কর্মীদের বিরুদ্ধে প্রবাসী শ্রমিকদের নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে। দূতাবাসের ভেতরই প্রবাসী বাংলাদেশি শ্রমিকদের বেধরক মারধরের একাধিক ভিডিও সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। এ ঘটনায় দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হচ্ছে। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ ব্রুনাইয়ে বর্তমানে ৩০ হাজার বাংলাদেশি শ্রমিক কর্মরত রয়েছে। সম্প্রতি দেশটির সরকার কিছু মেগা প্রকল্প
বাংলাদেশি দালালদের দৌরাত্ম্যে বিপাকে পড়েছে ব্রুনাই। দেশটির বিভিন্ন কোম্পানি থেকে জাল ভিসা সংগ্রহ করে বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক নিচ্ছে চক্রটি। এমন অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে প্রায় এক সপ্তাহ ধরে ঢাকায় ব্রুনাই দারুস সালামের হাইকমিশন বাংলাদেশি কর্মীদের চাকরি ভিসার আবেদন গ্রহণ বন্ধ রাখে। হাইকমিশন সূত্র এসব তথ্য নিশ্চিত করেছে। সূত্র জানায়, বাংলাদেশি দালালদের সহযোগিতায়
সমকামিতার শাস্তি হিসেবে পাথর ছুড়ে মৃত্যুদণ্ডের আইন কার্যকর করেছে দক্ষিণ এশিয়ার মুসলিম প্রধান দেশ ব্রুনাই। সম্প্রতি দেশটির দণ্ডবিধিতে এই ধারাটি যুক্ত করার পর ৩ এপ্রিল থেকে চালু হওয়ার কথা জানানো হয়েছিল। বিবিসির এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, বিশ্বজুড়ে ব্যাপক সমালোচনার মধ্যেই বুধবার থেকে সমকামিতার জন্য এই কঠিন শাস্তির বিধান কার্যকর করলো
ব্রুনাইয়ের শরিয়া আইনে সমকামিতার শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ড যুক্ত করা হয়েছে। এই মৃত্যুদণ্ড আবার হতে হবে পাথর ছুড়ে ও বেত্রাঘাতে। মানবাধিকার সংগঠনগুলো দেশটির এমন উদ্যোগে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সুলতানি শাসনতন্ত্রের দেশ ব্রুনাই ২০১৪ সালে শরিয়া পেনাল কোড চালু করে। প্রথম পর্যায়ে ব্যভিচার বা শুক্রবারের জুম্মার নামাজে অংশ না নেয়ার
দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার ক্ষুদে রাষ্ট্র ব্রুনাইয়ে এক বাংলাদেশি প্রবাসীকে মারধর ও তার বাসায় ডাকাতির অভিযোগে ৩০ বছরের কারাদণ্ডের মুখোমুখি হয়েছেন অপর পাঁচ বাংলাদেশি। ডাকাতির সঙ্গে জড়িত ওই পাঁচ বাংলাদেশিকে গ্রেফতার করেছে রয়্যাল ব্রুনাই পুলিশ ফোর্স (আরবিপিএফ)। আরবিপিএফ বলছে, ব্রুনাইয়ের ফৌজদারি দণ্ডবিধির ২৭ অনুচ্ছেদের ৩৯৫ ধারা অনুযায়ী ডাকাতি ও মারধরের অভিযোগে