জানা যায়, বিশ্বের ১১৮টি দেশে ইলেকট্রনিক পাসপোর্ট চালু রয়েছে। এবার যুক্ত হচ্ছে বাংলাদেশ। নিরাপত্তা চিহ্ন হিসেবে এতে থাকবে চোখের মণির ছবি ও আঙুলের ছাপ। এর পাতায় থাকা চিপে সংরক্ষিত থাকবে পাসপোর্টধারীর সব তথ্য।
২০১৬ সালে এমআরপির পাশাপাশি ই-পাসপোর্ট চালুর সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। একই সময় পাসপোর্টের মেয়াদ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী যে দিন থেকে ই-পাসপোর্ট চালু হবে সেদিন থেকে এমআরপি পাসপোর্ট রিনিউ করতে গেলে ই-পাসপোর্ট করতে হবে।
ইতোমধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ই-পাসপোর্টের নমুনা কপি অনুমোদন দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শ অনুযায়ী ই-পাসপোর্টের কার্যক্রম দ্রুত এগিয়ে চলছে। জার্মানির প্রযুক্তি নিয়ে জিটুজির মাধ্যমে বাংলাদেশে ই-পাসপোর্ট করা হবে। এর জন্য উড়োজাহাজ, স্থল ও নৌবন্দরে ই-গেট স্থাপন করা হবে। ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট পেরিয়ে যাওয়া ই-পাসপোর্টধারী ব্যক্তি লাইনে না দাঁড়িয়েই স্বয়ংক্রিয়ভাবে ইমিগ্রেশন শেষ করতে পারবেন।