জনপ্রিয় লেখক অধ্যাপক ড. মুহম্মদ জাফর ইকবালের সঙ্গে দেখা করে কথা বলার সময় শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (শাবি) থেকে সন্দেহভাজন এক শিক্ষার্থীকে আটক করেছে পুলিশ। সোমবার দুপুর ১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. এম ওয়াজেদ মিয়া আইআইসিটি ভবনের জাফর ইকবালের ব্যক্তিগত কক্ষ থেকে ওই শিক্ষার্থীকে আটক করা হয়। আটক শিক্ষার্থীর নাম
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মুহম্মদ জাফর ইকবাল বলেছেন, বিদ্যমান কোটা ব্যবস্থা কোনোভাবেই যৌক্তিক নয়, স্বচ্ছ নয়। পৃথিবীর অনেক দেশেই কোটা রয়েছে। কিন্তু সেটা যুক্তিপূর্ণ ও সামঞ্জস্যপূর্ণ হতে হবে। এটা অনেক বেশি হয়ে গেছে। যতটুকু শুনলাম মেধাবীর চেয়ে কোটার সংখ্যা বেশি। এটা কেমন কথা। এটা মোটেই যুক্তিপূর্ণ না,
মাত্র এগারদিন আগে যে জায়গায় ছুরিকাহত হয়েছিলেন আজ সেখানে দাঁড়িয়েই কথা বললেন। বললেন পরিবর্তনের কথা, ক্ষমার কথা। মাফ করে দিলেন যিনি তাকে মারার উদ্দেশ্যে ছু্রি মেরেছিলেন সেই ফয়জুলকে। বললেন আশার কথা। তরুণরা যাতে আর বিপথগামী না হয় সে কথা। মৃত্যুর কাছাকাছি গিয়ে ফিরে এসেছেন শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক
সিলেটে ড. মুহম্মদ জাফর ইকবালের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা পুলিশ সদস্যরা মোবাইল নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন। জঙ্গিবাদ ও সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে উচ্চকণ্ঠ অধ্যাপক জাফর ইকবাল জঙ্গি হামলার হুমকি পেয়ে আসছিলেন। এজন্য সরকারের পক্ষ থেকে তার নিরাপত্তার জন্য পুলিশ পাহারা দেয়া হচ্ছে। শনিবার বিকালে শাবিতে এক অনুষ্ঠানে জাফর ইকবালের ওপর হামলার আগে তোলা এক
সিলেটে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মুহম্মদ জাফর ইকবালকে ছুরিকাঘাতকারী যুবককে ধরে আটকে রাখা হয়েছে। শনিবার বিকালে ক্যাম্পাসের মুক্তমঞ্চে এই হামলার পরপরই ওই যুবককে ধরে ফেলা হয়। পরে তাকে গণপিটুনি দেয় শিক্ষার্থীরা। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবনে ওই যুবককে আটকে রাখা হয়েছে। তবে এখনও তার পরিচয় পাওয়া যায়নি। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান,
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মুহম্মদ জাফর ইকবাল ছুরিকাঘাতের শিকার হয়েছেন। আঘাত তাঁর মাথায় লেগেছে। জাফর ইকবালকে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে এবং হামলাকারীকে আটক করেছে পুলিশ। বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ ইলিয়াস উদ্দিন জানান, হামলার পরপরই মুহম্মদ জাফর ইকবালকে ওসমানী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। ছয়টার দিতে তাঁকে অস্ত্রোপচার কক্ষে নেওয়া হয়েছে।
ছুরিকাঘাতে আহত শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. জাফর ইকবালকে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। শনিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় তাকে অপারেশন থিয়েটারে নেয়া হয়। হাসপাতালে কর্তব্যরত এক চিকিৎসক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। ড. জাফর ইকবালের ব্যক্তিগত সহকারী জয়নাল আবেদীন জানান, স্যারকে মাথায় আঘাত করা হয়েছে। এ মুহূর্তে
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শাবিপ্রবি) র্যাগিংয়ের মতো ঘৃণ্য ও ন্যাক্কারজনক কাজে শিক্ষার্থীদের সম্পৃক্ততা এবং এর শাস্তি কমানোর দাবিতে দিনভর আন্দোলনের ঘটনায় জাতির কাছে ক্ষমা চেয়েছেন অধ্যাপক ড. মুহম্মদ জাফর ইকবাল। আজ শুক্রবার সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের আইআইসিটি ভবনে ইলেকট্রিকাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং (ইইই) ফেস্টিভ্যাল উদ্বোধনকালে ক্ষমা চান তিনি। জাফর ইকবাল
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্দোলনরত শিক্ষকদের উপর ছাত্রলীগের হামলার ঘটনায় নিজের প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে এবার তাদের দায়মুক্তি দিলেন শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এবং স্বনামধন্য লেখক ড. মো. জাফর ইকবাল। বুধবার শাবি ক্যাম্পাসে সাংবাদিকদের কাছে দেয়া এক প্রতিক্রিয়ায় জাফর ইকবাল ছাত্রলীগের ছেলেদেরকে ‘বাচ্চা ছেলে’ উল্লেখ করে তাদের বহিষ্কার
দেশবরেণ্য শিক্ষাবিদ ও জনপ্রিয় লেখক অধ্যাপক জাফর ইকবাল বলেছেন, যে জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিল, সে স্লোগানের এতো বড় অপমান আমার জীবনে দেখিনি। আমি অত্যন্ত ক্ষুব্ধ, যেখানে ছাত্রলীগ হামলা করে, তারা জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে হামলা করেছে। তিনি ক্ষুব্ধ হয়ে বলেন, ‘হামলাকারীরা যদি এ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হয়ে থাকে