মেট্রোপলিটন এবং তিন জেলা—কানাগাওয়া, সাইতাম ও চিবা নিয়ে বৃহত্তর টোকিও। সেখানে ১৫ হাজার বাংলাদেশির বসবাস। তাঁদের অধিকাংশ কর্মজীবী হলেও ছাত্র ও ব্যবসায় জড়িত লোকজনের সংখ্যাও কম নয়। জাপানের রাজধানীতে করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়ায় এঁদের অনেকেই আতঙ্কে আছেন। সব রকম সতর্কতা মেনে তাঁরা যতটা সম্ভব বাইরে বের হচ্ছেন না। টোকিওতে এখনো করোনাভাইরাসে
বাংলাদেশের মানবসম্পদের সম্ভাবনা নিয়ে জাপানের টোকিওতে দক্ষ কর্মী প্রেরণকারী ও গ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদের সঙ্গে দূতাবাসের একটি আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার দূতাবাসের বঙ্গবন্ধু মিলনায়তনে রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমার সভাপতিত্বে ও সঞ্চালনায় আলোচনায় উপস্থিত ছিলেন প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব রওনক জাহান। রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দক্ষ নেতৃত্ব ও
১৯৩৮ সালে টোকিওর ওয়ামা চো ডিস্ট্রিক্টে নির্মিত হয় টোকিও জামে মসজিদ। মূলত মসজিদটির নির্মাণের উদ্যোগ নেন রাশিয়া থেকে আগত তাতার মুসলিমরা। বর্তমানে এটি জাপানের সবচেয়ে বড়মসজিদ হিসেবে পরিচিত। মসজিদটির নির্মাণশৈলীতে অটোমান স্থাপত্যের প্রভাব রয়েছে। ১৯৮৬ সালে মসজিদটি ভঙ্গুর হয়ে পড়লে পুনর্নির্মাণ করা হয়। নির্মাণশৈলী ও সূক্ষ্মতার বিচারে মসজিদটি একটি চমৎকার
২০২০ সালে অলিম্পিকের আয়োজক দেশ হয়েছে জাপান। আর এই উপলক্ষে দেশটিতে এরই মধ্যে শুরু হয়েছে পূর্ণোদ্যমে প্রস্তুতি। অলিম্পিক মাঠ থেকে শুরু করে রাস্তার বিলবোর্ড ও ট্রাফিক সিগনালে আনা হয়েছে বেশ পরির্তন। ১৯৬৪ সালেও আয়োজক ছিল স্বাগতিক জাপান। এই ৫৩ বছরে রাজধানী টোকিওতে কী পরিবর্তন হয়েছে! এশিয়ার মধ্যে প্রথমবারের মতো অলিম্পিক
বিশ্বের ৭১টি ব্যয়বহুল শহরের মধ্যে সিউল এগারতম। সুইস ফাইনান্সিয়াল সার্ভিস এর একটি সার্ভে শেষে প্রকাশিত তালিকায় জুরিখকে সবচেয়ে ব্যয়বহুল শহরের তালিকায় প্রথমে রাখা হয়েছে। এশিয়ার সুবচেয়ে ব্যয়বহুল শহরের তালিকায় প্রথমেই আছে টোকিও। তারপরেই অবস্থান দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী সিউলের। কোরিয়াতে ডিজিটাল প্রোডাক্টের দাম অন্যান্য যেকোন দেশের তুলনায় বেশি। এই তালিকায় রয়েছে