২০১৭ সালে ইংল্যান্ডের মাটিতে হওয়া আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে অংশ নেয়ার আগে আয়ারল্যান্ডের মাটিতে একটি ত্রিদেশীয় সিরিজে অংশ নিয়েছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। স্বাগতিক দল ছাড়া টুর্নামেন্টের অন্য দল ছিলো নিউজিল্যান্ড। সে তিন জাতি সিরিজে ৪ ম্যাচের মধ্যে ২টিতে জিতেছিল টাইগাররা। হেরেছিল নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ১ ম্যাচ, বৃষ্টিতে ভেসে যায় আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে এক
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ দিয়ে চলতি বছর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সমাপ্তি টানল বাংলাদেশ। ২০১৯ সালে ব্যস্ত সময় কাটাবে টাইগাররা। নতুন বছরে আইসিসির ফিউচার ট্যুর প্রোগ্রামে (এফটিপি) রয়েছে বেশ কয়েকটি সিরিজ। আসছে ফেব্রুয়ারিতে নিউজিল্যান্ড সফর দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নববর্ষের পথচলা শুরু করবে বাংলাদেশ। সেই সফরে কিউইদের বিপক্ষে তিনটি করে ওয়ানডে
এশিয়া কাপের সূচি নিয়ে টুর্নামেন্ট শুরুর আগে থেকেই বিতর্ক। টুর্নামেন্ট শুরুর পর সেই বিতর্কের আগুনে যেন ঘি ঢেলে দিল এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল (এসিসি)। ভারতের সুবিধার কথা চিন্তা করে নতুন করে সুপার ফোরের সূচি সাজিয়েছে তারা, যা নিয়ে আবারও শুরু হয়েছে সমালোচনা। তবে এমন কাণ্ড করে আবার নিজেদের পক্ষে সাফাই গাইছে
সব পরিকল্পনাই ঠিক করা ছিল বাংলাদেশ দলের। প্রথম ম্যাচ শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে জিততে পারলে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন। সুতরাং, সুপার ফোরে বাংলাদেশ খেলবে ‘এ’ গ্রুপের রানারআপ দলের বিপক্ষে। কিন্তু এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল (এসিসি) সেই পরিকল্পনায় পুরোপুরি পানি ঢেলে দিয়েছে। গ্রুপ পর্বের দুটি ম্যাচ বাকি থাকতেই সুপার ফোরের সূচি নির্ধারণ করে ফেলে এসিসি। মঙ্গলবার
এখনও গ্রুপ পর্বের একটি ম্যাচ বাকি। এ পর্যন্ত যেটুকু হয়েছে, তাতেও বাংলাদেশ ‘বি’ গ্রুপের শীর্ষে অবস্থান করছে। শেষ ম্যাচে আফগানিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচটি মাঠে না গড়াতেই কীভাবে সুপার ফোরের সূচি নির্ধারণ হয়ে যায়? এটাই এখন সবচেয়ে বড় প্রশ্ন। অথচ, এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল শুধুমাত্র ভারতকে সুবিধা দিতেই গ্রুপ পর্বের ম্যাচ শেষ হওয়ার
বিশ্বকাপের নিয়মিত মুখ দক্ষিণ কোরিয়া। ১৯৮৬ সাল থেকে প্রত্যেক আসরেই খেলছে এশিয়ার দেশটি। তবে বিশ্ব মঞ্চে খুব বেশি দূর এগিয়ে যেতে পারছে না তারা। ২০০২ সালে ঘরের মাঠের বিশ্বকাপে সেমিফাইনাল খেলা এখন পর্যন্ত তাদের সেরা সাফল্য। রাশিয়ার আসরেও তেমনই কিছু করার স্বপ্ন দক্ষিণ কোরিয়ার। যদিও স্বপ্নটা পূরণ করা তাদের জন্য
আইসিসিতে তিন মোড়ল নীতি এখনো যে শেষ হয়নি তা আরও একবার প্রমাণিত হল। আইপিএল শেষে খেলোয়াড়রা যাতে পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিতে পারে সেই লক্ষ্য বিশ্বকাপের সূচিতে পরিবর্তন আনল ভারত। আর ক্রিকেটের সর্বোচ্চ সংস্থাও তা মেনে নিল। ইংল্যান্ড-দক্ষিণ আফ্রিকা ম্যাচ দিয়ে আগামী বছরের ৩০ মে পর্দা উঠবে ওয়ানডে বিশ্বকাপের। আর ২ মে
ব্যস্ততার মধ্যেই ২০১৭ সালটা কেটেছে বাংলাদেশের। এবার নতুন বছর ২০১৮ সালে ব্যস্ততা আরও বৃদ্ধি পাচ্ছে মাশরাফি-সাকিবদের। চলতি বছর কমপক্ষে ১৫ ওয়ানডে, ৮ টি টেস্ট ও ৮ টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ। ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনাল ও এশিয়া কাপের গ্রুপ পর্ব পাড় হতে পারলে বাড়বে ম্যাচ সংখ্যা। এর বাইরে এপ্রিল-মে মাসে চাইলে নতুন