যে সকল মুসলিম খেলোয়াড় খেলার মাঠেও ধর্ম পালনে সর্বদা প্রস্তত তাদের মধ্যে অন্যতম হলেন জার্মানির বিশ্বকাপজয়ী তারকা মিডফিল্ডার মেসুত ওজিল। ফুটবল বিশ্বের অন্যতম নম্র-ভদ্র খেলোয়াড় হিসেবেও বেশ পরিচিত তিনি। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শরণার্থীদের পাশে সবসময়ই পাওয়া যায় ওজিলকে। এবার নিজের সেই মহত্বের প্রমান আরও একবার দিলেন তিনি। প্রায় এক হাজার
ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বীরভূমে এক তরুণীর পেটে অস্ত্রোপচার করে প্রায় দু’কেজি সোনার গয়না আর ৬০টি মুদ্রা পাওয়া গেছে। ওই তরুণী গত সপ্তাহে পেটে ব্যথা আর বমির সমস্যা নিয়ে রামপুরহাটের মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। চিকিৎসকরা এক্স-রে করে বুঝতে পারেন, তার পেটে ধাতব পদার্থ রয়েছে। এর পর বুধবার সেই অপারেশন হয়। প্রায়
বিনামূল্যে লাখ টাকার অপারেশন করেন অধ্যাপক ডা. সায়েবা আক্তার। অবসরকালীন প্রভিডেন্ট ফান্ডের ৩৫ লাখ টাকা ভেঙে অসহায় ফিস্টুলা রোগীদের জন্য রাজধানীর মগবাজারে প্রতিষ্ঠা করেন মামস ইন্সটিটিউট। নিবেদিত প্রাণ বন্ধু, স্বজন, শিক্ষার্থী ও চিকিৎসকদের সহযোগিতায় রোগীদের প্রাণের প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে তার প্রতিষ্ঠানটি। ফিস্টুলামুক্ত বাংলাদেশ গড়তে সরকারের সহযোগিতায় এখন স্বয়ংসম্পূর্ণ ইন্সটিটিউট গড়ার
নিয়মিত বিদ্যুৎ থাকে না তাই অপারেশনের জন্য ডাক্তারও অনিয়মিত। আর এমন অজুহাত দেখিয়েই সিকিউরিটি গার্ডকে দিয়ে রোগীর অস্ত্রোপচার (অপারেশন) করালেন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। সম্প্রতি ভারতের বিহারের সহরসা সদর হাসপাতালে এ ঘটনা ঘটেছে। খবর এবেলার। সম্প্রতি সামাজিকমাধ্যমে একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, খাকি বস্ত্র পরা এক ব্যক্তি রোগীর কাটা অংশ
ভারতে এক ব্যক্তির পাকস্থলীতে অপারেশন করে পাওয়া গেছে ছয় শতাধিক পেরেক। গত সোমবার কলকাতা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সার্জারি বিভাগে অস্ত্রোপচার করে এগুলো বের করা হয়। খবর আনন্দবাজার পত্রিকার। হাসপাতাল সূত্রের বরাত দিয়ে খবরে জানানো হয়, দেশটির উত্তর ২৪ পরগনার গোবরডাঙার বাসিন্দা প্রদীপ ঢালি পেটের যন্ত্রণা ও বমির উপসর্গ নিয়ে গত
যমজ সন্তানের একজনকে ভূমিষ্ঠ করিয়ে আরেকজনকে পেটে রেখেই অস্ত্রোপচার শেষ করেছেন কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার এক চিকিৎসক। সরকারি মালিগাঁও হাসপাতালের সহকারী সার্জন হোসনে আরা তার ব্যক্তিগত প্রতিষ্ঠান ‘লাইফ হসপিটাল অ্যান্ড ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক সেন্টারে’ খাদিজা আক্তার (১৮) নামে এক প্রসূতির অস্তোপচারকালে এ ঘটনা ঘটে। অস্ত্রোপচারের পাঁচ সপ্তাহ পর রোববার রাতে খাদিজাকে ঢাকা
অপারেশন বা অস্ত্রোপচার শব্দটা শুনলেই সাদা কয়েকটি বৃত্তাকার বাল্বের নিচে চাদরে মুড়িয়ে ঢেকে রাখা রোগীর উপর মাস্ক পড়া কিছু ডাক্তারের উদ্বিগ্ন চোখের দৃশ্য ভেসে ওঠে। আর সেই পরিচিত দৃশ্যের সঙ্গে কখনো কখনো যোগ হয়ে যায় আশেপাশে ঘিরে থাকা নার্স ও অন্যান্য যন্ত্রপাতির দৃশ্য। তবে সচরাচরের এই দৃশ্যাবলী ভেঙ্গে দিয়ে এই
ভারতের উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক ঘটনা। বাম পায়ের সমস্যা নিয়ে ওই হাসপাতালে ভর্তি হয় এক শিশু, কিন্তু বিশেষজ্ঞ ডাক্তার কাটাছেড়া করলেন তার ডান পায়ে! ত্রুটিযুক্ত বাঁকা পা নিয়ে জন্ম নেয় জলপাইগুড়ির হলদিবাড়ির অমল রায়ের মেয়ে দীপ্তি। এরপর থেকে নিয়ম করেই চলছিল তার চিকিৎসা। পা ঠিক করাতে এক এক করে
মস্তিষ্কে দ্বিতীয়বারের মতো অপারেশন সম্পন্ন হয়েছে চিত্রনায়িকা দিতির। বর্তমানে তাকে চেন্নাইয়ের এমআইওটি হাসপাতালে (মাদ্রাজ ইনস্টিটিউট অব অর্থোপেডিকস অ্যান্ড ট্রামোটলজি) হাসপাতালের আইসিইউতে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে। জানা গেছে, বৃহস্পতিবার সকাল সাতটায় দিতির মস্তিষ্ক অস্ত্রোপচার হয়। তারপর তাকে আইসিইউতে সিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে শুক্রবার দুপুর পর্যন্ত তাকে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখা হবে। এরপর