জাপানে ধ্বংসলীলা চালিয়েছে টাইফুন হাগিবিস। বুধবারও উদ্ধার ও তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছেন উদ্ধার কর্মীরা। এখন পর্যন্ত ৭৪ জনের নিহত হওয়ার বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া গেছে। রাষ্ট্রীয় প্রচারমাধ্যম এনএইচকের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভারী বৃষ্টিপাত ও আকস্মিক বন্যায় নদীর পানি বেড়ে যাওয়ায় অনেকেই পানিতে ডুবে মারা গেছেন। এখনও পর্যন্ত ১২ জনের কোনো খোঁজ
শক্তিশালী টাইফুন হাগিবিসের আঘাতে লন্ডভন্ড হয়ে গেছে জাপান। এখন পর্যন্ত ৩৫ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এছাড়া নিখোঁজ রয়েছে আরও ১৭ জন। অপরদিকে বিভিন্ন দুর্ঘটনায় আহত হয়েছে ১৬৬ জন। উদ্ধার ও তল্লাশি অভিযানে এক লাখেরও বেশি মানুষ অংশ নিয়েছে। শক্তিশালী ওই ঘূর্ণিঝড় নিগানো, নিগাতা, মিয়াগি, ফুকুসিমা, ইবারাকি, কানাগাওয়া এবং সাইতামাসহ
জাপানে কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী টাইফুন আঘাত হেনেছে। স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টার কিছু আগে রাজধানী টোকিওর দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলীয় ইজু দ্বীপে ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে ভূমিধ্বস আঘাত হেনেছে। ইতোমধ্যেই টাইফুনের প্রভাবে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ভারি বৃষ্টিপাত ও আকস্মিক বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। ঝড়ের প্রভাবে স্থবির হয়ে পড়েছে রাজধানী টোকিও। শক্তিশালী টাইফুনের প্রভাবে
জাপানে আঘাত হেনেছে শক্তিশালী টাইফুন ‘তাপা’। ফলে বাতিল করা হয়েছে উড়োজাহাজের শতাধিক আভ্যন্তরীণ ফ্লাইট। ওকিনাওয়া দ্বীপে ভূমিধসের আশঙ্কায় সেখানকার বাসিন্দাদের সতর্ক থাকার অনুরোধ জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এটি পরে আবার আঘাত হেনেছে দক্ষিণ কোরিয়ার উপকূলেও। এতে ক্ষয়ক্ষতির পাশাপাশি ভূমিধসের আশঙ্কাও করা হচ্ছে। তীব্র বাতাস উপকূলে আছড়ে ফেলেছে বিলাসবহুল ইয়েট। বাতিল করা হয়েছে
জাপানের হোক্কাইদো দ্বীপে শক্তিশালী ভূমিকম্প ও ভূমিধসের ঘটনায় কমপক্ষে আটজন নিহত হয়েছে। স্থানীয় গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, এখনও নিখোঁজ রয়েছে আরও প্রায় ৪০ জন। ভূমিধসে বেশ কিছু বাড়ি-ঘর ধসে পড়েছে। রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৬ দশমিক ৭। ভূমিকম্পের পর থার্মেল পাওয়ার প্লান্ট ধ্বংস হয়ে যাওয়ায় প্রায় ত্রিশ লাখ বাড়ি-ঘর
গত ২৫ বছরের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী টাইফুন জাপান উপকূলে আঘাত হেনেছে।। মঙ্গলবার দেশটির আবহাওয়া দপ্তরের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা এএফপি এ তথ্য জানিয়েছে। এএফপি জানিয়েছে, স্থানীয় সময় দুপুরে জাপানের পশ্চিম উপকূলে ঘন্টায় ২১৬ কিলোমিটার বাতাসের বেগ নিয়ে টাইফুন জেবি আঘাত হানে। স্থানীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, তাৎক্ষনিকভাবে একজন নিহত ও বেশ কয়েকজন
জাপানে টাইফুন ল্যানের আঘাতে দুই জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছে আরো ১০ জন। ল্যানের আঘাতে শিজুওকা এলাকায় ভূমিধসের ঘটনা ঘটেছে। টোকিও শহর থেকে ১৭৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে সোমবার স্থানীয় সময় ভোররাত ৩টার দিকে টাইফুনটি আঘাত হানে। খবর বিবিসি। আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছে, টাইফুনের সময় বাতাসের বেগ ছিল ঘণ্টায় ১৯৮ কিলোমিটার। প্রচণ্ড শক্তি
শক্তিশালী টাইফুন হাতোর আঘাতে চীনের দক্ষিণাঞ্চলে ১২ জন প্রাণ হারিয়েছে। এছাড়া আহত হয়েছে আরো কয়েকশ মানুষ। জাপানি ভাষায় হাতো মানে পায়রা। বুধবার সকালে হংকংয়ে ঘণ্টায় ৬০ কিলোমিটার বেগে আঘাত হানে হাতো। পরে চীনের দিকে অগ্রসর হয় এই শক্তিশালী টাইফুন। হংকংয়ের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, শক্তিশালী এই টাইফুন এখন দুর্বল হয়ে
জাপানের দক্ষিণ–পশ্চিমাঞ্চলের দিকে ধেয়ে আসছে শক্তিশালী টাইফুন নোরু। আগামীকাল রোববার সকালে দেশটির কিউশু দ্বীপে ঝড়টি আঘাত হানতে যাচ্ছে। ঝড়ের প্রভাবে ওই এলাকায় এখন শক্তিশালী বাতাস বইছে ও মুষুলধারে বৃষ্টিপাত হচ্ছে। জাপানের আবহাওয়া সংস্থা (জেএমএ) জানায়, জাপানে এটি চলতি বছরের পঞ্চম ঝড়। টাইফুনটি স্থানীয় সময় শনিবার দুপুর ১টার দিকে ইয়াকুশিমা দ্বীপ
দক্ষিণ কোরিয়ার দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় প্রদেশে টাইফুন চ্যান হোমের প্রভাবে ঝড়ো বাতাস ও প্রবল বৃষ্টিপাতের কারণে রোববার দেশটির বেশ কয়েকটি অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে। বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ জানায়, ঝড়ের কারণে সিউলের সঙ্গে দক্ষিণপশ্চিমাঞ্চলীয় উপকূলীয় নগরী ইয়েওসু এবং দক্ষিণাঞ্চলীয় পর্যটন দ্বীপ জেজুর ৬০টি অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে। তবে আন্তর্জাতিক ফ্লাইটে এর কোন