করোনাভাইরাস সঙ্কটে প্রবাসে অবৈধ ও কর্মহীন বাংলাদেশিরা বেশি কষ্টে আছেন বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন৷ অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে বসবাস, আর্থিক দূরস্থার কারণে নিউ ইয়র্কে বাংলাদেশীদের মৃত্যুহার বেশি বলে মনে করেন তিনি৷ প্রবাসে কতজন বাংলাদেশী করোনায় মারা গেছেন তার সঠিক সংখ্যা এখনো সরকারের কাছে নেই৷ এ প্রসঙ্গে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এনিয়ে
বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়া মহামারি করোনাভাইরাসের কারণে এখন পুরো বিশ্ব অবরুদ্ধ। বন্ধ আছে ব্যবসা-বাণিজ্য। ঘর থেকে বের হতে পারছে না মানুষ। রেমিট্যান্স পাঠানো প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে। ফলে দেশের অর্থনীতির সূচকগুলোর মধ্যে আশা জাগানো প্রবাসী আয়ে ধাক্কা লেগেছে। রেমিট্যান্স আহরণের দেশগুলোর অচলাবস্থায় বেকার হয়ে পড়ছেন অনেক প্রবাসী। সামনের দিনগুলো প্রবাসীদের জন্য
মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সৌদি আরব, ওমান, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কুয়েত, বাহরাইন ও কাতারে উল্লেখযোগ্য হারে বাংলাদেশি দক্ষ ও অদক্ষ শ্রমিক রয়েছে। আমিরাতে বর্তমানে বাংলাদেশি শ্রমিক নিয়োগ বন্ধ। তবে বন্ধ দেশগুলোয় শ্রমিক নিয়োগ ফের শুরু করতে সরকার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালিয়ে গেলেও বাংলাদেশিদের শ্রমবাজার চাহিদা অনুযায়ী উন্মুক্ত হচ্ছে না। ব্যবসায়ী আব্দুস সালাম, আমিরাতে
উচ্চশিক্ষার গ্রহণের পরেও চাকরি না পাওয়ায় হতাশা গ্রাস করে। আস্তে আস্তে ভেঙে যেতে থাকে সব স্বপ্ন। তখন যুব উন্নয়ন অধিদফতরের গবাদি পশু পালনে প্রশিক্ষণ নেন আতিকুর রহমান। আর এটিই তার জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দেয়। মাত্র সাড়ে চার বছরের মেধা আর পরিশ্রমের ফসল হিসাবে জেলা পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ আত্মকর্মীর স্বীকৃতি লাভ করেন
‘সমৃদ্ধির সোপানে বাংলাদেশ, সময় এখন আমাদের’ শিরোনামে ৫ লাখ ২৩ হাজার ১৯০ কোটি টাকার বাজেট প্রস্তাব করবেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। যা চলতি অর্থবছরের বাজেটের আকারের চেয়ে ৫৮ হাজার ৬১৭ কোটি টাকা বা ১৩ শতাংশ বেশি। আগামী বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) জাতীয় সংসদে ২০১৯-২০ অর্থবছরের এ বাজেট উপস্থাপন করবেন
প্রতিভা থাকার পরও কর্মসংস্থানের অভাবে চাকরি পাচ্ছে না লাখ লাখ তরুণ। আমাদের দেশে প্রায় ৪৭ শতাংশ গ্রাজুয়েট বেকার। এসব শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থান তৈরিতে নতুন উদ্যোগ নিতে হবে। নানা সমস্যা রয়েছে কিন্তু চ্যালেঞ্জ নিয়েই আমাদের সমস্যা সমাধান করতে হবে। গতকাল রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে ‘শিক্ষাক্ষেত্রে তরুণ উদ্যোক্তা: সমস্যা এবং সম্ভাবনা’ শীর্ষক গোলটেবিল
চাকরি করুন আর বেকার থাকুন, বেতন সমানই। বিশ্বের প্রথম এবং একমাত্র দেশ হিসেবে সুইজারল্যান্ড প্রত্যেক বাসিন্দাদের একই পরিমাণ অর্থ উপার্জনের ব্যবস্থা করতে যাচ্ছে। অর্থাত্, যিনি চাকরি করছেন, তিনিও যা বেতন পাবেন, বেকার ভাতা বাবদ সরকারও সেই একই পরিমাণ অর্থ বেকারদের দেবে। দেশটির বুদ্ধিজীবী মহলের একাংশ সরকারকে প্রস্তাব দিয়েছে, প্রত্যেক নাগরিকের
কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি না হওয়ায় প্রতি বছর বাড়ছে আট লাখ বেকার। রোববার গুলশানে লেকশোর হোটেলে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) আয়োজিত ‘প্রবৃদ্ধি ও অগ্রাধিকার’বিষয়ক সংলাপে এ তথ্য জানানো হয়। সংলাপের মূল প্রবন্ধে বলা হয়, গত ১০ বছরে অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে অনেক উন্নয়ন হলেও কর্মসংস্থান প্রবৃদ্ধি মূল চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে, বৈষম্যের চিত্র
ফেনী জেলা প্রশাসক মো. ওয়াহিদুজজামান ছাত্রীদের উদ্দেশে বলেছেন, বিশেষ অনুরোধ থাকলো তোমরা যাকে বিয়ে করবে সে যেন প্রতিষ্ঠিত হয়। কোনো বেকার ছেলেকে কোনোদিন বিয়ে করবে না। কিছু না কিছু করতে হবে তাকে। ছেলেদের উদ্দেশে তিনি বলেন, তুমি প্রতিষ্ঠিত না হয়ে চাকরি-বাকরি না করে কোনো দিন বিয়ে করবে না। তাহলে জীবনে
ইউরোপের কোন দেশে বেকারত্ব সবচেয়ে কম? অনেকেরই ধারণা জার্মানি, ফ্রান্স কিংবা সুইজারল্যান্ডে বেকারত্বের হার সবচেয়ে কম। গবেষণা সংস্থা স্ট্যাটিস্টা বলছে ইউরোপের সবচেয়ে কম বেকার চেক প্রজাতন্ত্রে। চেক প্রজাতন্ত্র: পরিসংখ্যান বলছে, ইউরোপের ২৮টি দেশের মধ্যে বেকারের সংখ্যা সবচেয়ে কম চেক প্রজাতন্ত্রে। দেশটিতে প্রতি একশ’ জনে বেকারের সংখ্যা মাত্র দুই দশমিক তিন