দক্ষিণ কোরিয়ায় করোনার অ্যাক্টিভ কেস ১ হাজার ৪৫৪টি। তবে ৫৫ জনের অবস্থা এখনও আশঙ্কাজনক। তারা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
এদিকে, কোরিয়া সেন্টার্স ফর ডিজেজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনসন (কেসিডিসি) এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, নতুন করে আক্রান্তদের মধ্যে আটজনই বিদেশফেরত নাগরিক বলে ধারনা করা হচ্ছে। ফলে বিদেশফেরত নাগরিকদের মাধ্যমে সংক্রমণ আবারও ছড়িয়ে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। গত কয়েক মাসের প্রচেষ্টায় স্থানীয়দের মধ্যে সংক্রমণের হার শূন্যতে নামিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া।
গত ৩১ ডিসেম্বর চীনের হুবেই প্রদেশের উহান শহরে প্রথম করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়। এরপর থেকেই তা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে পড়েছে।
প্রথমদিকে চীনের পর দক্ষিণ কোরিয়ায় করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ছিল সবচেয়ে বেশি। কিন্তু দেশটি এই বিপর্যয় কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হয়েছে। ইতোমধ্যেই সেখানে কাজে ফিরতে শুরু করেছে মানুষ। জীবন-যাত্রাও স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে।