এক চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে সিওল-ভিত্তিক অলাভজনক আন্তর্জাতিক ভ্যাকসিন রিসার্স সংস্থা আইভিআই-এর মহাপরিচালক ডা. জেরোম কিম বলেন, ‘দক্ষিণ কোরিয়া বিশ্বের প্রথম দেশগুলোর মধ্যে একটি যেখানে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন পরীক্ষার জন্য প্রস্তুত। ভীষণভাবে দরকারি এই ভ্যাকসিনটি বাজারে ছাড়ার জন্য এটি গুরুত্বপূর্ণ একটি ধাপ।’
যৌথভাবে পরিচালিত এই ট্রায়াল দুটি পর্যায়ে হবে। প্রথম পর্যায়ে ভ্যাকসিন দেওয়া হবে ১৯-৫০ বছর বয়সী ৪০ জন সুস্থ্য মানুষকে। পরবর্তী পর্যায়ে ১৯-৬৪ বছর বয়সী আরও ১২০ জনের ওপর এটি প্রয়োগ করা হবে।
আইভিআই-এর এক কর্মকর্তা বলেন, প্রথম পর্যায়ের প্রাথমিক ফলাফল সেপ্টেম্বরের শুরুতে পাওয়া যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। পরীক্ষার নেতৃত্বদানকারী সিউল জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালের ডা. ওহ মায়োং-ডন বলেন, মহামারির মধ্যেই এখানে ভ্যাকসিনের ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল শুরু হওয়ায় এক মাইলফলক তৈরি হলো।
তিনি বলেন, ‘শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখাটা কোনো টেকসই সমাধান হতে পারে না। স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসার জন্য একটি ভ্যাকসিনের প্রত্যাশায় আছি।’