১৯৫৩ সালে দক্ষিণ কোরিয়ার নেতারা শান্তির ধারণার বিরোধিতা করেছিলেন। এর ফলে উপদ্বীপটি বিভক্তই থেকেছে এবং যুদ্ধবিরতিতে তারা স্বাক্ষর করেননি।
বৃহস্পতিবার দিবসটি উপলক্ষে দক্ষিণ কোরিয়ার যোদ্ধারা জড়ো হয়েছিলেন। এদের অনেকে গিয়েছিলেন দক্ষিণ কোরিয়ার সীমান্তবর্তী গ্রাম চিওরউনে। তারা উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে আরো শান্তিপূর্ণ সম্পর্ক প্রত্যাশা করেছেন। তবে ৭০ বছরেও পিয়ংইয়ংয়ের নীতি না বদলানোয় এ ব্যাপারে তারা কমই আশাবাদী বলে জানিয়েছেন।
৮৯ বছরের কিম ইয়ং-হো বলেন, ‘সত্যিকারার্থে যুদ্ধ শেষ হয়নি এবং মনে হয় না আমার জীবিতকালে শান্তি আসবে।’
উত্তর কোরিয়ার ক্ষমতাসীন দলের সংবাদপত্রে বৃহস্পতিবার প্রথম পাতায় এক মন্তব্য প্রতিবেদনে যারা দেশকে সুরক্ষায় জীবন দিয়েছিল তাদের পদাঙ্ক অনুসরণে জনগণকে আহ্বান জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, ‘কয়েক দশক পেরিয়ে গেছে। কিন্তু এই ভূমি থেকে যুদ্ধের বিপদ কখনোই যায়নি।’ বিরোধী শক্তি উত্তর কোরিয়াকে ধ্বংসের পাঁয়তারা করছে বলেও দাবি করা হয় এতে।