এর আগে গত বছর ১১ সেপ্টেম্বর বিমানের প্রকৌশল বিভাগের এক কর্মীর ভুলে ড্রিমলাইনার আকাশবীণার সামনের একটি ইমার্জেন্সি এক্সিট ডোরের র্যাফট খুলে পড়েছিলো। এ কারণে কম যাত্রী পরিবহনে আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়তে হবে।
বিমান সূত্র জানা গেছে, সন্ধ্যা ৭টা ৪৫ মিনিটের দিকে ব্যাংকক থেকে ঢাকায় আসে হংসবলাকা। উড়োজাহাজটি বোডিং ব্রিজে যুক্ত করার সময় ফ্লাইটের চীফ পার্সার যাত্রীদের নামার দরজা খুলতে গিয়ে অসাবধাণবশত র্যাফট খুলে ফেলেন। উড়োজাহাজটির র্যাফটটি টেস্ট করে পুনরায় ব্যবহার করা যাবে। যাত্রীদের নিরাপত্তা বিবেচনায় র্যাফট রিপ্লেস করার আগ পর্যন্ত উড়োজাহাজটিতে কম যাত্রী পরিবহন করতে হবে। এর আগে আকাশবীণার র্যাফট রিপ্লেস করার আগ পর্যন্ত আকাশবীণাকে ৫৫ জন যাত্রী কম পরিবহন করতে হয়েছিলো।
এ প্রসঙ্গে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের মহাব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) শাকিল মেরাজ বলেন, অসাবধানবশত ড্রিমলাইনারের র্যাফটটি খুলে গেছে। র্যাফটটি পরীক্ষা করার পরে ব্যবহার করা হবে। সে পর্যন্ত কম যাত্রী পরিবহন করতে হবে।