দক্ষিণ কোরিয়ায় ব্রেইন স্ট্রোকে শহিদুল ইসলাম (২৯) নামে এক বাংলাদেশির মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৫ জুন) রাত পৌনে ১১ টার দিকে হোয়াসংসির মাদুমিয়োংয়ের একটি হাসপাতালে আইসিউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। নিহত শহিদুলের দেশের বাড়ি টাঙ্গাইল জেলার সখিপুর উপজেলার কালিয়া গ্রামে। তার অকাল মৃত্যুতে কোরিয়ার সকল কমিউনিটির মাঝে শোকের ছায়া নেমে
আগামী বুধবার দক্ষিণ কোরিয়ায় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে৷ তবে করোনার কারণে সেদিন ভোটার উপস্থিতি কমাতে শুক্রবারই ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে৷ চলবে শনিবার পর্যন্ত৷ এজন্য সাড়ে তিন হাজার ভোটকেন্দ্র তৈরি করা হয়েছে৷ করোনায় আক্রান্ত রোগী ও নার্সদের জন্য বিভিন্ন হাসপাতালে আটটি ভোটকেন্দ্র তৈরি করেছে নির্বাচন কমিশন৷ তিন হাজারের বেশি করোনা রোগী ও
২০ জানুয়ারি দক্ষিণ কোরিয়া প্রথম নোভেল করোনাভাইরাসের সন্দেহভাজন রোগী দেখা যায়। দেশটিতে মোট ৯ হাজার ৫৮৩ জন করোনায় আক্রান্ত হন, যাদের মধ্যে ১৫৮ জনের মৃত্যু হয়েছে; কিন্তু গত তিন সপ্তাহ ধরে সেখানে আক্রান্তের সংখ্যা ১০০ বা তার নিচে রয়েছে। চীনের পর এক সময় করোনাভাইরাস দক্ষিণ কোরিয়ায় সবচেয়ে দ্রুত ছড়িয়ে পড়েছিল;
করোনাযুদ্ধ জয়ের দক্ষিণ কোরিয়ার কৌশল বা জাদুতে আগাতে চায় বিশ্ব। বিশ্বকে করোনামুক্ত করতে সেই পথ দেখাতে অনুরোধ জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা-ডব্লিউএইচও। সোমবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক টেড্রোস অ্যাধনম দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন যে ইনের সাথে ফোন আলাপচারিতায় এই অনুরোধ জানিয়েছেন। দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন যে ইনের সাথে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার
আবারও অত্যন্ত সস্তায় পাওয়া যাচ্ছে আইফোন। আইফোন 3GS আবার পাওয়া যাচ্ছে বাজারে। গ্রাহক ফোনটি পেতে চলেছেন একেবারে পানি দরে৷ প্রথম এই ফোনের আত্মপ্রকাশ ২০০৯ সালে৷ দীর্ঘ ৯ বছর পর ফের বিক্রি হচ্ছে সেই ফোন। তবে কেবলমাত্র দক্ষিণ কোরিয়াবাসীই এই সেটটি কিনতে পারবেন৷ বাংলাদেশি টাকায় যেটির দাম মাত্র ৩৫০০ টাকা৷ স্টক
ক’দিন আগেই জাপানে গিয়ে এএফসি অনূর্ধ্ব-১৬ চ্যাম্পিয়নশিপের জন্য প্রস্তুতি ম্যাচ খেলে এসেছে বাংলাদেশের মেয়েরা। এবার প্রস্তুতির জন্য আগামী ৯ জুলাই দক্ষিণ কোরিয়ায় যাচ্ছে অনূর্ধ্ব-১৬ দল। বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম সোহাগ সাংবাদিকদের বলেন, “মেয়েরা দক্ষিণ কোরিয়ার পাজু ন্যাশনাল ফুটবল সেন্টারে ১০ দিন থাকবে এবং চারটি ম্যাচ খেলবে। দক্ষিণ
এই প্রামাণ্যচিত্রটি ১৯৮০ সাল থেকে ১৯৮৪ সাল পর্যন্ত চীনে প্রচারের পর ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি হয়। এটা দেখার পর অনেক প্রবাসী চীনার মনে গভীর দেশপ্রেমের অনুভূতি জাগ্রত হয়। দক্ষিণ কোরিয়ায় এই প্রামাণ্যচিত্র প্রচারের পর ব্যাপক সাড়া ফেলে। এর মাধ্যমে দক্ষিণ কোরীয় জনগণ প্রামাণ্যচিত্রের শক্তিশালী ক্ষমতা উপলব্ধি করেন। জানা গেছে, ‘রেশম পথ’